মুখে বরফ ব্যবহার করতে হবে নিয়ম মেনে। ছবি: শাটারস্টক।
সালোঁয় গিয়ে মুখের লোম তুললেন, তার পরেই শুরু হল তীব্র জ্বালা ভাব। সঙ্গে সঙ্গে বরফ সাঁলোকর্মী ত্বকে বরফ ঘষলে জ্বালাভাব খানিকটা কমে। আরাম পেলেও তখন চিন্তায় পড়তে হয়, আদৌ কি বরফ দেওয়া ঠিক হল তো? ত্বকে বরফ ব্যবহার করা কি উচিত? মুখে বরফ ঘষলে কি কোনও লাভ হয়?
১) ঘুম থেকে উঠেই কোথাও যেতে হলে মুখ ফোলা দেখায়। বরফ দিলে সহজেই চোখের ফোলা ভাব কমে। মেকআপের আগে মুখে কিছুটা বরফ লাগিয়ে নিলে চেহারা অনেকটাই মসৃণ হয় কয়েক মুহূর্তে। মেকআপ দীর্ঘ ক্ষণ টিকিয়ে রাখতেও এই টোটকা দারুণ কাজে আসে।
২) অনেক সময় চেহারায় তেমন ঔজ্জ্বল্য থাকে না। কখনও চোখমুখে ক্লান্তির ছাপ পড়ে যায়। তা থেকে মুক্তি দিতে পারে বরফ। মিনিটখানেক ভাল ভাবে মুখে বরফ ঘষলে ফিরে আসবে জেল্লা।
৩) রোদে বেরোলেই ত্বকের দশা বেহাল হয়ে যায়। বাড়ি ফিরে কিছু ক্ষণ পর ত্বকের প্রদাহও কমাতেও বরফ ব্যবহার করতে পারেন।
মুখে বরফ ব্যবহারের সময়ে কী কী মেনে চলবেন?
১) কোনও মতেই বেশি ক্ষণ এক জায়গায় বরফ চেপে ধরে রাখবেন না যেন। বরফ দেওয়া মানেই ঘষা নয়, আলতো হাতে ত্বকে বুলিয়ে নিন। না হলে চামড়ায় বরফের দাগ পড়ে যেতে পারে।
২) বরফ সরাসরি ত্বকে দেওয়া ঠিক নয়। কোনও একটি পাতলা সুতির কাপড়ে মুড়িয়ে তবে দিন।
৩) বরফ দেওয়ার পরে অনেকের মুখেই লাল ভাব দেখা দেয়। কারও কারও ক্ষেত্রে তা বেশি ক্ষণ থেকে যায়। এমন হওয়ার প্রবণতা থাকলে খুব অল্প সময়ের জন্য বরফ ব্যবহার করতে হবে। অথবা মুখে কোনও পাতলা ফেসপ্যাক লাগিয়ে তার উপর দিয়ে বরফ বুলিয়ে নিন।
৪) ত্বক খুব বেশি স্পর্শকাতর হলে, বরফ ব্যবহার না করাই ভাল।
৫) অনেকেই দিনে একাধিক বার বরফ ঘষেন মুখে। এই ভুল না করাই ভাল। দিনে এক বার বরফ মাখলেই যথেষ্ট।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy