‘গ্যাঞ্জেস গ্যালারি’-তে চলছে রংমিলাপ বুটিকের শাড়ির প্রদশর্নী ‘বুনন’। নিজস্ব চিত্র।
নারীর সঙ্গে শাড়ির যে আত্মিক যোগ, তা যেন চিরন্তন। দৈনন্দিন ব্যস্ততায় অন্য পোশাকের উপর অনেকে ভরসা রাখেন বটে। তবে কোনও উৎসব-উদ্যাপনে শাড়িতেই সেজে উঠতে পছন্দ করেন অধিকাংশে। আলমারির প্রতিটি তাকে পছন্দের শাড়ি মন ভাল করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। শাড়ির প্রতি অফুরান ভালবাসা যাঁদের, বিভিন্ন ধরনের শাড়ি তাঁরা নিজেদের সংগ্রহে রাখতে চান। উৎসবের স্বাদ অনুযায়ী শাড়ির ধরনও তো বদলে যায়। তবে শাড়ি বাছার ঝক্কি কম নয়। এই দোকানে কাঁথাস্টিচ সেরা, তো অন্য কোথায় হ্যান্ডলুমের নকশা মনকাড়া। পয়লা বৈশাখের আগে এক ছাদের নীচে নানা ধরনের শাড়ির সম্ভার পেতে পারেন ‘গ্যাঞ্জেস গ্যালারি’-তে। সেখানে চলছে রংমিলাপ বুটিকের শাড়ির প্রদশর্নী ‘বুনন’। ১০ মার্চ এই প্রদর্শনী শুরু হয়েছে। চলবে ১২ তারিখ পর্যন্ত। বেলা ১১টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত খোলা থাকছে।
একসঙ্গে নানা স্বাদের শাড়ি দেখলে মনের মধ্যে একটা আলাদা অনুভূতি জন্ম নেয়। নানা রং, সুতো আর নকশার কারুকার্য দেখে আনন্দ হওয়া স্বাভাবিক। হস্তাকলান মিনাকারি, লম্বানি, তসর লম্বানি, গাদোয়াল, মধুবনী কাজের ওড়না, কাঁথাস্টিচের শাড়িতে মধুবনীর কাজ, কাতান, খাদির উপর লম্বানির কাজ, মসলিন, জর্জেটের উপর এমব্রয়ডারি, মসলিন, ক্রেপ— নানা ধাঁচের নকশা করা শাড়ি পেয়ে যাবেন হাত বাড়ালে। বিভিন্ন বয়সের মানুষের পছন্দের কথাও ভাবা হয়েছে। শাড়ির মান অনুযায়ী নির্ধারিত হয়েছে দামও।
গ্রীষ্মকাল প্রায় চলে এসেছে। ফলে আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখেই খাদি এবং সুতির বেশ কিছু শাড়িও থাকছে এই প্রদশর্নীতে। বুটিকের কর্ণধার শ্রীময়ী সরকারের কথায়, ‘‘অনেকেই আমার বুটিকের শাড়ি পরতে ভালবাসেন। নিয়মিত আমার কাছ থেকে যাঁরা শাড়ি কেনেন, তাঁরা তো আসছেনই। কিন্তু অনেক নতুন ক্রেতাও আসছেন। এই দু’দিনে প্রচুর সাড়া পেয়েছি। আশা করছি সকলেরই ভাল লাগবে আমাদের সম্ভার।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy