ছবি: সংগৃহীত।
শরীরে প্রোটিনের যেন ঘাটতি না হয়, তাই নিয়মিত জলখাবারে ডিম থাকে। ত্বক, চুল ভাল রাখতে প্রোটিন শুধু খেলেই হবে না। বাইরে থেকে মাখতেও হবে। বয়স বা়ড়লে শরীরে কোলাজেনের পরিমাণ কমতে থাকে। এই কোলাজেন হল এক ধরনের প্রোটিন। ডিমের মধ্যে যে প্রোটিন এবং ফ্যাট রয়েছে, তা বাইরে থেকে চুল এবং ত্বকে কোলাজেন তৈরিতে উৎসাহ দেয়। ডিমে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজ চুল এবং ত্বকের জেল্লা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। তবে ডিম ব্যবহারের কিছু বিধি আছে। অনেকেই ডিমের আঁশটে গন্ধ সহ্য করতে পারেন না। তাই মাথার ত্বক এবং মুখের সমস্যা দূর করতে কী ভাবে ডিম ব্যবহার করবেন?
ত্বকের ধরন অনুযায়ী ডিমের মাস্ক
শুষ্ক ত্বকের জন্যে
একটি পাত্রে এক চা চামচ মধু এবং ডিমের কুসুম ভাল করে মিশিয়ে নিন। মিনিট ২০ মুখে মেখে রেখে দিন। শেষে ঈষদুষ্ণ জলে ধুয়ে ফেলুন। শুষ্ক ত্বকের সমস্যা অচিরেই দূর হবে নিয়মিত ব্যবহারে।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্যে
একটি পাত্রে ডিমের সাদা অংশ এবং মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। ২০ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নিয়ে ত্বক থেকে ময়লা টেনে বার করে আনে এই মিশ্রণ।
ওপেন পোর্সের সমস্যায়
ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে ওটমিলের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। মুখের নির্দিষ্ট অংশে মেখে রাখুন কিছু ক্ষণ। শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
চুলের ধরন অনুযায়ী ডিমের মাস্ক
তৈলাক্ত মাথার ত্বক
ডিমের আঁশটে গন্ধ যদি অস্বস্তিতে না ফেলে, তবে তার সাদা অংশটি মাথায় রেখে রাখুন আধ ঘণ্টা। শ্যাম্পু করার পর এক মগ জলে দুই টেবিল চামচ ভিনিগার বা অর্ধেক পাতিলেবুর রস মিশিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
শুষ্ক মাথার ত্বক
ডিমের কুসুমের সঙ্গে দই চা চামচ কাঠবাদামের তেল মিশিয়ে নিন। চুল ভাল করে আঁচড়ে নিয়ে মাথার তালুতে মাসাজ করুন এই মিশ্রণ। চুলের ডগা ফাটার সমস্যা থাকলে সেখানেও মাখতে পারেন। ঘণ্টাখানেক রেখে মাইল্ড কোনও শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললেই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আসবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy