প্রাকৃতিক কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা মেনে চললেই ডিয়োড্যারেন্টের দরকার হবে না। ছবি: সংগৃহীত
সুগন্ধি অনেকের প্রিয় প্রসাধনী। ব্যাগে আর কিছু থাক বা না থাক, ডিয়োডোরেন্টের বোতল থাকবেই। শীত কিংবা গ্রীষ্ম— অনেকেই খুব বেশি ঘামেন। সে ক্ষেত্রে এই প্রসাধনীর জুড়ি মেলা ভার। তবে ডিয়োডোরেন্টে নানা ধরনের রাসায়নিক উপাদান থাকে। যাঁদের ত্বক খুব বেশি স্পর্শকাতর, তাঁদের ডিয়োডোরেন্ট ব্যবহারে ত্বকে নানা ধরনের চুলকানি বা অস্বস্তি হয়। এই কারণে অনেকেই বাজারচলতি ডিয়োডোরেন্ট ব্যবহার করতে চান না। এর বিকল্প কিছু খোঁজেন। ডিয়োডোরেন্টের বিকল্প আলাদা কোন প্রসাধনীর ব্যবহার নয়। প্রাকৃতিক কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা মেনে চললেই ডিয়োডোরেন্টের দরকার হবে না। সেগুলি কী কী?
১) গায়ের দুর্গন্ধ এড়াতে ভাল করে, সময় নিয়ে স্নান করা জরুরি। রোজ বডিওয়াশ ব্যবহার করুন। জীবাণুনাশক কোনও তরল স্নানের জলে মিশিয়ে নিতে পারেন। স্নানের শেষে এক মগ জলে দেড় চা-চামচ কর্পূর মিশিয়ে গায়ে ঢেলে নিতে পারেন। শরীরের দুর্গন্ধ দূর হবে।
২) শরীর সুগন্ধে ভরিয়ে তুলতে সব সময়ে ডিয়োড্যারেন্টের দরকার পড়ে না। স্নানের পরে এক মগ জলে পাতিলেবুর রস, কর্পূর এবং এক কাপ পুদিনা পাতার রস মিশিয়ে শরীরে ঢালুন। ডিয়োডোরেন্টেরে এমন প্রাকৃতিক বিকল্প আর নেই।
৩) প্রকৃতির কাছেই যখন প্রাকৃতি সুগন্ধির হদিস রয়েছে, তখন কেন ভরসা রাখবেন বাজারচলতি ডিয়োডোরেন্টে? সমপরিমাণ নিমপাতা, পুদিনাপাতা ও তুলসি পাতা একসঙ্গে জলে দিয়ে ফুটিয়ে নিন। জলের রং সবুজ হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিন। এর পর ছেঁকে খোপওয়ালা ট্রেতে আইসক্রিমের মতো জমাতে দিন। রোজ স্নানের সময়ে একটি করে কিউব বার করে শরীরের ভাল করে ঘষে নিতে পারেন। দু’দিন পরেও শরীরে একটা তরতাজা ভাব থাকবে।
৪) অনেকেই শক্ত সাবানের পরিবর্তে তরল সাবান ব্যবহার করেন। বাড়তি সুফল পেতে এর সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন লেবুর রস কিংবা সাদা ভিনিগার। উপকার পাবেন। শ্যাম্পুর সঙ্গেও একই ভাবে লেবুর রস মিশিয়ে মাখতে পারেন। খুসকির সমস্যা থাকলে তা দূর হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy