চুল লম্বা হবে, ঘনত্বও বাড়বে। ছবি: সংগৃহীত।
প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০টি চুল পড়া স্বাভাবিক। কিন্তু কোনও কারণে যদি চুল ঝরে পড়ার মাত্রা তার চেয়ে বেশি হয় বা ঝরে পড়া চুলের জায়গায় নতুন চুল যদি না গজায়, তখনই তা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে এই চুল পড়ার সমস্যা বংশগতও হতে পারে। এ ছাড়া শরীরে হরমোনের হঠাৎ পরিবর্তনেও চুল উঠে যেতে পারে। মহিলাদের সন্তান প্রসবের পর বা ঋতুবন্ধের পরও হরমোনের তারতম্যের কারণে চুল ঝরে যেতে পারে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নামীদামি প্রসাধনী ব্যবহার করেন অনেকে। তবে কেশসজ্জাশিল্পীরা বলছেন, পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি ঘরোয়া কিছু টোটকাতেও কিন্তু সমস্যার সমাধান করা যায়।
১) পেঁয়াজ:
রাতারাতি চুল পড়া রুখে দিতে না। কিন্তু নিয়ম করে পেঁয়াজের রস মাখলে নতুন চুল কিন্তু গজাতে পারে। এই সব্জির মধ্যে রয়েছে সালফার। যা চুলের ফলিকলে পুষ্টি জোগায়। নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
২) মেথি:
প্রোটিন, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ মেথি। এই মশলা বেটে মাথার ত্বক বা চুলে মাখলে চুলের গোড়া মজবুত হয়। চুল ঝরে পড়া রোধ করা যায়। নিয়মিত স্পা করারও প্রয়োজন পড়ে না, উল্টে চুল রেশমের মতো নরম হয় এই টোটকায়।
৩) ডিম:
ক্যালশিয়াম, প্রোটিন, নানা রকম খনিজে সমৃদ্ধ ডিম। এই সব উপাদান চুলের ফলিকলে পুষ্টি জোগায়। মাথার ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে। চুলের স্বাভাবিক জেল্লা ধরে রাখে ডিম।
৪) কারিপাতা:
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন এবং বিভিন্ন খনিজে ভরপুর কারিপাতা। এ ছাড়াও চুলের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে এই পাতায়। ক্ষতিগ্রস্ত, নিষ্প্রাণ চুলে আবার আগের মতো জেল্লা ফিরিয়ে আনতে পারে কারিপাতা।
৫) আদা:
মাথায় অতিরিক্ত খুশকি হলেও কিন্তু চুল পড়ে। এই সমস্যা রুখে দিতে পারে আদার রস। এই কন্দে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। যা প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করার পাশাপাশি মাথার ত্বকে পিএইচের সমতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy