ছবি: প্রতীকী
পৃথিবীর যে প্রান্তেই ঘুরতে যান না কেন, নির্দিষ্ট একটি সালোঁর কর্মীকে ছাড়া অন্য কারও কাছে আইব্রো করেন না রূপসা। কারণ, তাঁর মুখের সঙ্গে মানিয়ে ভুরুর আকার কেমন হওয়া উচিত, তা একমাত্র সেই দক্ষ কর্মীই নাকি বুঝতে পারেন। সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলতে চাইলে, জন্মগত মুখের আকার তো পাল্টে ফেলা সম্ভব নয়। তবে হাতের কারুকাজ দিয়ে মুখের ধার খানিক বাড়িয়ে তোলা যায়। ভুরুর আকার কেমন হবে, তা সাধারণত ঠিক করা হয় মুখের আকার দেখে। জানেন মুখের আকার অনুযায়ী কেমন আইব্রোর আকার বেছে নেওয়া উচিত?
১) ডিম্বাকৃতি মুখ
এই ধরনের মুখে তীক্ষ্ণতা আনতে গেলে কপাল, গাল, নাক এবং চোখের সঙ্গে ভারসাম্য রেখে ভুরু তুলতে হয়। যেহেতু ডিম্বাকৃতি মুখে, কপালের গঠন কিছুটা চওড়া। তাই ভুরুতে এমন আকার দিতে হবে যাতে মুখ গোল না লাগে।
২) ছ’কোণা মুখ
এই ধরনের মুখে হেয়ারলাইন, চোয়াল, গালের হাড়— এমনিতেই খুব তীক্ষ্ণ হয়। তাই আলাদা করে আর ভুরুতে কোনও কারুকাজ করার প্রয়োজন পড়ে না। ভুরুর আকার সামান্য গোলাকার হলেও ক্ষতি নেই।
৩) গোলাকার মুখ
গোালাকার মুখে কিন্তু খুব একটা তীক্ষ্মতা থাকে না। তাই এ ক্ষেত্রে ভুরুর আকার ভীষণই গুরুত্বপূর্ণ। গোলাকার মুখে ভুরু তাই ‘আর্চ’ আকারে তুলতে পারলেই ভাল।
৪) চৌকো মুখ
ছ’কোণার মতো চৌকো মুখেও চোয়ালের হাড়ের গঠন বেশ চওড়া। কপালের আকার বেশ উন্নত। তাই এই ধরনের মুখেও ভুরুর আকার সামান্য গোলকার হলে দেখেতে খারাপ লাগে না।
৫) পানপাতার মতো মুখ
এই আকারের মুখে কপাল চওড়া হয়। কিন্তু গাল থেকে থুতনি ক্রমশ সরু। কারও ক্ষেত্রে গালের হাড় চওড়া হতে পারে। এই ধরনের মুখেও ভুরু ‘আর্চ’ হলে ভাল মানায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy