— প্রতীকী চিত্র।
বা়ড়ি থেকে বেরোতে হচ্ছে না বলে সানস্ক্রিন মাখার প্রয়োজন পড়ছে না। দীর্ঘ দিন ধরে ব্যবহার না করার ফলে পড়ে থেকে এমন অনেক ক্রিমই নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু এই মেয়াদ উত্তীর্ণ ক্রিমগুলি কি তার পরে আদৌ ব্যবহারযোগ্য থাকে? প্রথমত, বাড়িতে থাকলেও সানস্ক্রিন মাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া, বাইরে অনেক ক্ষণের জন্য রোদে ঘোরাঘুরি করতে হলে সানস্ক্রিন মাখা বাধ্যতামূলক। কারণ, সূর্যের ইউভি রশ্মি থেকে ত্বকের ক্ষতি বাঁচাতে পারে একমাত্র সানস্ক্রিনই। তবে পড়ে থেকে এই ক্রিম যদি মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে হিতে বিপরীত হতেই পারে। মেয়াদ উত্তীর্ণ সানস্ক্রিন ফেলে না দিলে মেখে ফেলেন অনেকেই। কিন্তু তাতে কি আদৌ কোনও লাভ হয়?
‘সানস্ক্রিন’-এর মেয়াদ শেষ হওয়ার অর্থ কী?
আমেরিকার ‘ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ বিভাগ থেকে দেওয়া একটি নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, এই ধরনের প্রসাধনীগুলি তৈরি হওয়া থেকে পরবর্তী তিন বছর পর্যন্ত ভাল থাকে। তার পর এই সানস্ক্রিনের কার্যকারিতা নষ্ট হতে শুরু করে। শুধু তা-ই নয়, ‘সানবার্ন’ কমানোর বদলে তা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই মোটামুটি সব নামী সংস্থার প্রসাধনীর বোতলের গায়ে প্রস্তুতের তারিখ এবং বছর লেখা থাকে।
মুখ এবং দেহে মাখার সানস্ক্রিনে ‘এসপিএফ’-এর মান কি আলাদা হওয়া উচিত?
দেহের অনাবৃত অংশগুলির জন্য যদি আলাদা করে সুরক্ষার প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে মুখের মতোই সারা দেহে একাধিক বার সানস্ক্রিন ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু আলাদা ‘এসপিএফ’ যুক্ত ক্রিম কেনার প্রয়োজন পড়ে না।
মেয়াদ উত্তীর্ণ ক্রিমগুলি দিয়ে কী করবেন?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীর্ঘ দিন ব্যবহার না করে এই ক্রিমগুলি মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে ফেলে দেওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না। কারণ ইউভি রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ক্রিম কোনও ভাবেই ত্বককে সুরক্ষা দিতে পারে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy