ব্লাশ স্ট্রোক দেওয়ার আগে জানুন কায়দা। ছবি: সংগৃহীত।
প্রবল কাজের চাপে মুখের যত্ন নেওয়ার সময় পান না অনেকেই। অগত্যা মুখে ক্লান্তির ছাপ, দাগছোপ ঢাকতে মেকআপেই ভরসা। পার্টি হোক কিংবা পুজোবাড়ি, নজর কাড়তে চাই পারফেক্ট মেকআপ। অনেকে পুরো মেকআপটা ঠিকঠাক করেও শেষে ব্লাশ লাগানোর সময় ভুল করে বসেন। মুখের গড়ন, কমপ্লেকশন ও ব্রাশের ঠিকঠাক ধারণা না থাকলে, ব্লাশার লাগানো নিখুঁত হয় না। তবে মুখের খুঁত ঢাকতে তো বটেই, ব্লাশারের ব্যবহার কিন্তু বহুবিধ।
পাওডার ব্লাশ: সব ধরনের ত্বকের পক্ষে উপযোগী হলেও এটি তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেশি ভাল। ফেস পাউডার লাগানোর পরে লাগান পাউডার ব্লাশ। তৈলাক্ত ত্বকে ক্রিমের চেয়ে পাউডার ব্লাশ বেশি উপযোগী।
টিন্ট ব্লাশ: এই ব্লাশ খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়। তাই এটি খুব দ্রুত লাগাতে হয়। ত্বকের সঙ্গে সহজেই মিশে যায় এই ব্লাশ। ঠিকমতো ব্যবহার করলে যত ক্ষণ না মুখ ধোওয়া হবে, ব্লাশারের আভা লেগে থাকবে গালে।
জেল ব্লাশ: মেকআপের পরে ত্বকে জেল্লা আনতে চান? এ ক্ষেত্রে ব্যবহার করতেই পারেন জেল ব্লাশ। জেল ব্লাশ মুখে আলাদা উজ্জ্বলতা এনে দেয়। ফাউন্ডেশনের উপর বা কিছু না লাগানো অবস্থায় এই ব্লাশ লাগান। নায়িকাদের জেল্লাদার ত্বকের নেপথ্যে কিন্তু জেল ব্লাশ অনেকটাই দায়ী।
স্টেন ব্লাশ: মেকআপ দীর্ঘ ক্ষণ টিকিয়ে রাখতে চাইলে স্টেন ব্লাশ ব্যবহার করুন। যাঁদের বেশি ঘাম হয় তাঁদের জন্য এই ব্লাশটি দারুণ কাজের। এই ব্লাশটি ত্বকের সঙ্গে মিশতে খানিকটা সময় লাগে। তাই হাতে সময় নিয়ে ব্লেন্ড করতে হবে।
শিমার ব্লাশ: বিকেলের মেকআপের জন্যই বেছে নিতে পারেন এই ব্লাশ। কপালে, চোখের পাতার উপরের অংশে, চোখের কোণে শিমার ব্লাশ ব্যবহার করতে পারেন। পার্টিতে কিংবা বিয়েবাড়ির সাজে এই ব্লাশটি ব্যবহার করতে পারেন। তবে দিনেন বেলা সাজে এই ব্লাশ ব্যবহার করলে কিন্তু অতিরিক্ত দেখাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy