কখন খাবেন অ্যান্টিবায়োটিক? ছবি- সংগৃহীত
এ বার থেকে রোগীর সাধারণ ‘ভাইরাল’ জ্বর হলে চিকিৎসকরা আর দিতে পারবেন না অ্যান্টিবায়োটিক। সম্প্রতি ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চ’ (আইসিএমআর)-এর তরফে এমনই একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
নয়া ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, “চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ভাবেই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে না। এই ওষুধ খাওয়ার শুরু এবং শেষের দিন মনে করে রাখতে হবে। নির্দিষ্ট দিনের কোর্স শেষ হওয়ার পরও যদি সমস্যা না কমে, সে ক্ষেত্রেও ওষুধের সংখ্যা বাড়ানো যাবে না।”
দেশের বিভিন্ন জায়গায় সমীক্ষা চালিয়ে দেখা গিয়েছে, সামান্য কিছু হলেই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার প্রবণতা থাকে রোগীদের মধ্যে। এর ফলে শরীরে সংক্রমণ সৃষ্টিকারী ব্যাক্টেরিয়া কমলেও, অন্ত্রে থাকা ভাল কিছু ব্যাক্টেরিয়া নষ্ট হয়ে যায়।
নিউমোনিয়া সংক্রান্ত জ্বরের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া যেতে পারে। তবে তারও নির্ধারিত মাত্রা রয়েছে। ৮ দিনের বেশি জ্বর থাকলে এবং পরবর্তী কালে হাসপাতালে ভর্তি হতে হলে পাঁচ দিনের অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স করা যেতেই পারে। এ ছাড়া, দেহে কোনও রকম সংক্রমণ হলেও ওই একই মাত্রায় দেওয়া যেতে পারে অ্যান্টিবায়োটিক। তবে তার বেশি একেবারেই নয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy