প্রতীকী ছবি।
ভাত, রুটি কিংবা খিচুড়ি— সঙ্গে এক চামচ আচার থাকলে সবেরই স্বাদ বদলে যায়। টক-ঝাল-মিষ্টি এই খাদ্য থাকলে বাকি রান্নার স্বাদ কেমন হল, তা নিয়ে আর বিশেষ ভাবতে হয় না। অনেকে আবার রান্নাতেও সামান্য আচারের তেল ঢেলে দেন। একেবারে অন্য রকম হয়ে যায় সেই রান্নার স্বাদ। কার দিদিমা কত ভাল আচার বানান, তা নিয়েও চলে বেশ তর্ক। জিভের যত্ন এ ভাবে আর কোন জিনিসই বা নিতে পারে!
কিন্তু এই খাদ্য কি শুধুই স্বাদের জন্য খাওয়া হয়? নাকি স্বাস্থ্যেরও যত্ন নেয় আচার? তা নিয়ে বিশেষ আলোচনা হয় না। বরং আচারের প্রসঙ্গ উঠলে ঘোর স্বাস্থ্য সচেতন মানুষও হিসাব গুলিয়ে ফেলেন। ডায়েট নিয়ে চর্চা বাদ দিয়ে মন ভাল করা বয়ামে চামচ ডোবান।
কিন্তু আছে আছে, আচারেও গুণ আছে। আচারের সবচেয়ে বড় অবদান হল হজম প্রক্রিয়ায়। হজমে সাহায্য করে যে কোনও ধরনের আচার। এতে উপস্থিত ব্যাক্টিরিয়া যে কোনও ধরনের জীবাণুর সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে। এ ছাড়া, আচারে থাকে নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন সি ও ই। সবে মিলে বিভিন্ন ধরনের রোগের সঙ্গে লড়ার শক্তি জোগায় শরীরকে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, পেশিতে টান ধরলে তা সারাতে পারে আচার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy