মুম্বইয়ে রামকৃষ্ণ মিশনের চিরাচরিত বিধি মেনে জন্মাষ্টমীর দিন দুর্গা প্রতিমার কাঠামো পুজো হয়ে গেছে, জানালেন মুম্বই রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ মহারাজ স্বামী সর্বলোকানন্দ। মুম্বই-এর দুর্গাপুজোর সংগঠনগুলোর এবছরের প্রস্তুতি কি? রামকৃষ্ণ মিশনে শুধুমাত্র দুর্গাপুজোর জন্য আলাদা করে প্রয়োজনীয় গঙ্গাজল আনা হয়ে গেছে কলকাতা থেকে। এছাড়া বাকি ছয় নদী--- যমুনা, গোদাবরী, কৃষ্ণা, কাবেরী, সিন্ধু ও সরস্বতীর জল তো আছেই। মিশনের মায়ের পুজোয় আরব সাগরের জলও লাগে। তাও আনা হয়ে গেছে। মিশন চত্বরে চলছে এখন মুর্তি তৈরির কাজ। প্রতিমা শিল্পী দীপঙ্কর পাল তাঁর কাজ শুরু করে দিয়েছেন। মহারাজ জানালেন, আগে দীপঙ্করের বাবা মাখন পাল মুর্তি তৈরি করতেন, এখন তার ছেলে এই কাজটি করেন। এ বারে মিশনের পুজো তিন দিনের নাকি চার দিনের? মহারাজ জানালেন, মিশনে এ বার সপ্তমী অস্টমী নবমী দশমী চারদিন পুজো হবে। মিশনের পুজোর আর একটা বিশেষ বৈশিষ্ট হল গোটা মহারাষ্ট্র থেকে প্রায় আড়াইশো সেচ্ছা সেবক আসেন এই চারদিন কাজ করার জন্য। শুধু মুম্বই থেকে পঞ্চাশ জন স্বেচ্ছাসেবক কাজ করেন। এই স্বেচ্ছাসেবকদের নির্দিষ্ট বিভাগ স্থির করে দেওয়া হয়। মায়ের ভোগ রান্নার জন্য পঞ্চাশ জন নির্ধারিত থাকে। প্রত্যেক বারের মত এ বারেও ধরে নেওয়া হয়েছে দুলাখ লোক আসবেন, আর সেই মতো প্রস্তুতি চলছে। চার দিনই ভোগ খাওয়ানো হয়। মহারাজ বললেন, ‘‘দুর্গাপুজো হল আধুনিক কালের অশ্বমেধ যজ্ঞের মতো।” পুজোর সরঞ্জাম কেনার জন্য ইতিমধ্যেই কলকাতায় লোক পাঠানো হয়েছে। এখানেও পাওয়া যায় পুজোর সরঞ্জাম, কিন্তু যেহেতু বৃহৎ আকারে হয় দুর্গা পুজো, তাই কলকাতা থেকে জিনিসপত্র আনানো সমীচিন মনে করেন মহারাজ।
মিশনের পুজো হয় বৈদিক রীতি মেনে। চতুর্থীর দিন মুর্তি প্রস্তুত হয়ে যায়। মা’কে মর্ত্যলোকে আবাহন করা হয় ষষ্ঠীর দিন। এ দিনই মায়ের অধিবাস হয়। মহারাজ জানালেন, বৈদিক ও তান্ত্রিক মতের সংমিশ্রনে এ পুজো করা হয়ে থাকে মিশনে। মিশনে দুর্গা পুজোয় সন্ন্যাসীর কোনও ভূমিকা নেই। পুজো করেন ব্রহ্মচারী মহারাজ। তবে সন্ন্যাসী তন্ত্রধারক হতে পারেন। সাধারণত পুজারি মহারাজ ব্রাহ্মণ আধার থেকেই ঠিক করা হয়। তাহলে মিশনে কি উচ্চ বর্ণের প্রাধান্য আছে? স্বামী সর্বলোকানন্দ বললেন, “কাজের গুণ অনুযায়ী চার বর্ণের বিভাগ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ করেছেন। ব্রাহ্মণ আধারের একজনকে ধরে নেওয়া যেতে পারে সগুন সম্পন্ন। ‘‘তবে এমনও তো হতে দেখা গেছে স্বামীজি মুসলমানের কন্যাকে মা জ্ঞানে কুমারি পুজো করেছেন।’’ বললেন মহারাজ। পঁচাশি বছর বয়স্ক মিশনের ভক্ত সুশীল কর্মকার জানালেন, ’৭৫ সাল থেকে তাঁর খার রামকৃষ্ণ মিশনে যাতায়াত। পুজোর সময়ে এমন একটা আধ্যাত্মিক পরিবেশ সৃস্টি হয়ে যায় যা আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। তাই মুম্বই নিবাসী যে কোনও বাঙালি আর অন্য পুজোতে গেলেও তিন দিনের মধ্যে এক দিন মিশনের পুজোতে উপস্থিত থাকবেনই।
শান্তনু চৌধুরি ওরফে রতন চৌধুরি মিশনের দীক্ষিত, উপস্থিত ছিলেন সস্ত্রীক। শান্তনুবাবু জানালেন, প্রায় বাহান্ন বছর খার মিশনের পুজোতে আসছেন। শুরু হয়েছিল বাবার হাত ধরে মিশনের পুজোতে আসা। পুজোতে ছোট বেলাতেও স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করেছেন, আজও করছেন। শান্তনুবাবু বললেল, ‘‘মিশনের পুজোয় আচার বিধির খুঁটি-নাটি মেনে পুজো করা হয়। আর তাই পরিবেশটা আধ্যাত্মিক হয়ে ওঠে।”
স্বেচ্ছাসেবী শান্তনুবাবু কি কি বিভাগে কাজ করেছেন? জুতো রাখা থেকে শুরু করে বই বিক্রি, ভোগ রান্না সব বিভাগেই তিনি কাজ করেছেন। এখন তিনি পুজোর জোগাড় দেওয়ার কাজ করেন। মায়ের ভোগ রান্নার কাজ শুরু হয়ে যায় রাত সাড়ে তিনটে থেকে। শান্তনুবাবুর স্ত্রী জানালেন, মিশনের পুজোর শুধু ভোগ খাওয়ার জন্য বহু লোক চলে আসেন। হয়তো অটো চালিয়ে যাচ্ছেন কোনও ড্রাইভার, কী উপলক্ষ সেটা খেয়াল নেই, কিন্তু ভোগের সময়টা উপস্থিত থাকতে ভোলেন না। গত ’৮৭ সাল থেকে মিশনের দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন সংস্থার যেমন সাখওয়ারের তপশিলি উপজাতিদের হাতে তৈরি জিনিস পত্রের দোকান বসে। এছাড়া ইয় উইঙ্গ, অনাথ মেয়েদের সংস্থা, পথশিশুদের সংস্থায় তৈরি বিভিন্ন জিনিস পত্রের দোকানও বসে, সবই মিশনের তত্বাবধানে।
গত কয়েক বছর বিসর্জনের সময় ঢাক বাজানো বন্ধ রাখতে হয়েছে পরিবেশ দূষণের দিকে নজর রেখে। এর বেশি কিছু নিষেধাজ্ঞা এখনও আসেনি। মুম্বই-এর নক্ষত্রদের দুর্গা পুজোর মিটিং হবে ২২ অগস্ট। প্রায় ১০০ জন সদস্যসের মধ্যে হোটেল সান এণ্ড স্যাণ্ড’এ শশধর মুখার্জ্জির এই আদি পুজোটির মিটিংএ অন্তত পঞ্চাশ থেকে ষাট জন সদস্য উপস্থিত থাকবেন, জানালেন দেব মুখোপাধ্যায়। এ বারের পুজোর বাজেট দু কোটি টাকা। ভোডাফোন, আদানির মতো বাণিজ্যিক সংস্থা এই পুজোর স্পনসর।
মুখার্জ্জিদের এ বারের দুর্গাপুজো আগের মতই হোটেল টিউলিপ স্টার-এ। মায়ের মুর্তি গড়া শুরু হয়ে গেছে শিবাজী পার্কে অমিত পালের তত্বাবধানে। আগে অমিতের বাবা নিমাই পাল এই দায়িত্বে ছিলেন। স্ট্রাকচার ইঞ্জিনিয়ার শ্রীযুক্ত চান্দে, আর্ট ডিরেক্টর বিপ্লব রায়, ভিসুয়ালাইজার নিষাদ ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়েছেন। মা দুর্গার জন্য একটা মঞ্চ, ভোগ প্রসাদ খাওয়ানোর একটা অংশ আর অনুষ্ঠানের একটা মঞ্চ নিয়ে তিন জায়গায় ডেকোরেশন করা হবে হোটেল টিউলিপ স্টারে। ২৮ শে আগস্ট থেকে হোটেল টিউলিপ স্টার-এর কিছু কিছু অংশ ভাড়া নিয়ে কাজ শুরু হয়ে যাবে। প্রত্যেক জায়গায়তেই থাকবে সেন্ট্রালাইজড শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা। প্রত্যেক মানুষের সাচ্ছন্দ্যের ব্যবস্থা যাতে সমান থাকে তাই সেন্ট্রালাইস্ড শীত-তাপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হবে।
দেব মুখার্জ্জি বললেন, ‘আমরা চাই না অনুষ্ঠান করতে আসা কোনও শিল্পীকে কাঁচের ঘরের মধ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে বসানো হবে আর যারা অনুষ্ঠান দেখতে এসেছেন তারা বাইরে কষ্ট পান। প্রত্যেকের সমান আদর এই পুজোতে।”
আজকাল বেশির ভাগ দুর্গা পুজোতেই মুম্বই চিত্রজগতের নামকরা শিল্পীদের এনে অনুষ্ঠান করানো হয়। এই পুজোতেও তার ব্যতিক্রম হবে না। কিন্তু সবথেকে আকর্ষণীয় বিষয় হল, পঞ্চমীর দিন পরিবারের লোকেদের এবং পরিবারের সঙ্গে যুক্ত বহু গুণি মানুষের অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানটি পরিবারের পরম্পরা মেনেই হয়ে আসছে। পরিবারের সকলে এখানে গান নাচ ছাড়াও বিখ্যাত মানুষের গলা নকল করা, হাস্য কৌতুক, আবৃতি ইত্যাদি করে থাকেন।
দেব মুখার্জ্জি জানালেন, বাপ্পি লাহিড়ীর মেয়ে রেমা লাহিড়ী এ বারের এই অনুষ্ঠানের তত্বাবধানে আছেন। দুমাস আগে থেকে এই অনুষ্ঠানের মহড়া চলছে। রেমা যেহেতু অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করছেন, অনুষ্ঠানের মহড়া সেহেতু রেমার বাড়িতেই চলছে। এই অনুষ্ঠানটার মাধ্যমে বা মহড়ার জন্য যাতায়াত করার ফলে, দেব মুখার্জ্জি বললেন, সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে একটা সম্প্রিতি গড়ে ওঠে। বাপ্পা লাহিড়ী, রেমা লাহিড়ী, সম্রাট মুখার্জ্জি এরা সকলেই অনুষ্ঠানের জন্য বিশেষ মনযোগ দেন। কখনও অনুষ্ঠানের মহড়া সম্রাট মুখার্জ্জির বাড়িতেও হয়। দুর্গাপুজোতে সদস্যরা যে চাঁদা দেন সে চাঁদা কোনও বিশেষ খাতে ব্যবহার হয় এমন নয়। তবে কেউ বিশেষ কোনও খাতে দিতে চাইলে সেই টাকাটা সেখানেই ব্যবহার হয়। যেমন এ বছর মায়ের পোলাও ভোগের খরচ রানী মুখার্জ্জি দেবেন। মাকে তিন দিনের মধ্যে একদিন পোলাও ভোগ দেওয়ার প্রথা আজ থেকে তিরিশ বছর আগে মৌসুমী চ্যাটার্জ্জি শুরু করেছিলেন। আজও সে প্রথা চলে আসছে।
মুম্বই-এর আদি পুজো কালবাদেবী সার্বজনীন দুর্গাপুজো। ১৯৩০ সাল থেকে এই পুজো চলে আসছে। শুরু করেছিলেন স্বর্গীয় বীরেশ্বর দাস। এ পুজোর সম্পর্কে তথ্য দিলেন তাঁর পুত্র রাজেন্দ্র কুমার দাস। পুজোটি হয় মাধব বাগে। এ বছর বীরেশ্বরবাবুর দুর্গা পুজো পঁচাশি বছরে পা দিল। রাজেন্দ্রবাবু জানালেন, এ বছরের পুজোর মিটিং বা এজিএম হয়ে গেছে। পুজোর বাজেট ২৫ লাখ থেকে ৩০ লাখ। কালবাদেবীর স্বর্ণকারদের এই পুজোতে মায়ের গয়না হিরে জহরতের সঙ্গে সোনা ও রুপো হয়। লক্ষী সরস্বতীই বা বাদ যায় কেন। তাই এ বছর লক্ষী ও সরস্বতীর জন্য সোনার উপর হিরে বসানো দুটি চোকার নেকলেস গড়ানো হয়েছে। এ গয়না তৈরি হয় মা দুর্গার পুজোর জন্য যে চাঁদা আসে তার থেকেই। এ বছরের কালবাদেবীর প্রতিমা পদ্মফুল থেকে উঠবে। এই মুহুর্তে প্রতিমা দহিসারের একটা জায়গায় তৈরি হচ্ছে। প্রতিমার সাজ সজ্জা সবই কলকাতা থেকে আসে। রাজেন্দ্রবাবু জানালেন, জন্মাষ্টমীর দিন মুর্তির কাঠামো তৈরি শুরু করা থেকে দুর্গা পুজোর কাজ শুরু হয়। প্রতিমা দর্শন শুরু হবে পঞ্চমীর দিন থেকে। শুরুর দিন গানের অনুষ্ঠান থাকবে। এ দিন চিরাচরিত গানের অনুষ্ঠান হবে। এ বার অস্টমী নবমী একই দিনে পড়ার জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুধু সপ্তমীর দিন হবে। এখানে সপ্তমীর দিন দেবী দুর্গার ভোগ হয় ভাত, সুক্তো, ডাল, ভাজা, ইত্যাদি দিয়ে। অস্টমীর দিন লুচি ভোগ হয়। আর নবমীতে মাকে খিচুড়ি ভোগ দেওয়া হয়।
বিসর্জনের দিন মহিলাদের সিদুঁর খেলা হয়ে গেলে তাদের প্যান্ডেলে খাওয়ার ব্যবস্থা থাকে। মুম্বইতে বসে ঘরোয়া পুজোর আনন্দ উপভোগ করতে হলে বম্বে দুর্গা বাড়ি সমিতির পুজো দেখতে যেতে হবে তেজপাল হলে। এদের পুজোয় মা এ বার শ্বেত বসনা। দুর্গাবাড়ি সমিতির সভাপতি জয়ন্ত বসু জানালেন, মায়ের এ বার ডাকের সাজ। পুজো যেহেতু ঘরোয়া তাই দেবী তার পুত্রকন্যা অসুর সিংহ সমেত একচালায়। মুর্তি তৈরি হচ্ছে ভায়েন্দরে। এ বছর পঁচাশিতম দুর্গা পুজো। পুজোর প্রস্তুতি শুরু হয় দু-তিন মাস আগে থেকে। দুর্গাবাড়ি সমিতির সদস্যদের কাজের দায়িত্ব অনুযায়ী বিভিন্ন গোষ্ঠীতে ভাগ করে দেওয়া হয়। প্রত্যেক গোষ্ঠীর একজন করে কনভেনার থাকেন। এই গোষ্ঠীগুলোর সদস্যরা পুজোর আগে প্রতি শুক্র বার মিলিত হন। সেখানে বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জেনারেল সেক্রটারি তমোশ্রী সেন। এবং অনুষ্ঠানের সাংস্কৃতিক বিভাগের দায়িত্বে আছেন সুস্মিতা মিত্র। জয়ন্তবাবু জানালেন, ‘আমরা প্রবাসে থেকে বাঙালি সংস্কৃতিটা ধরে রাখার চেষ্টা করি।’’ বাংলার বাইরে থাকার জন্য পরের প্রজন্মের প্রতিনিধিরা বাংলার কিছু মাত্র শেখার বা জানার সুযোগ পায় না। তাই তাদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হয়। এর মহড়া দু-তিন মাস আগে থেকে শুরু হয়ে যায়। এছাড়া বাইরের শিল্পীদের অনুষ্ঠানও করা হয়। এখানে শুধুমাত্র কলকাতার শিল্পীদের আনিয়ে অনুষ্ঠান হয় তা নয়। বরং মুম্বাইয়ের অনেক শিল্পী আছেন যারা এই পুজোর দিনগুলোতে আসর মাতিয়ে রাখেন।
পঞ্চমীর দিন তেজপাল হলের চত্বরটাতে বসে আনন্দমেলা। এই মেলাতে সদস্যরা নানা রকম জল খাবার নিজেরা বানিয়ে এনে খুব অল্প টাকায় বিক্রি করেন। জয়ন্তবাবু বললেন, ‘যেখানই বাঙালি সেখানেই আড্ডা আর তার সাথে খাওয়া দাওয়া। তাই আমাদের অনুষ্ঠানে খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারটা থাকেই। এমনকি আমাদের প্রত্যেক সপ্তাহান্তের শুক্রবারের মিটিংএও খাবার আর জমজমাট আড্ডার ব্যবস্থা থাকে।”
পুজোর তিন দিন দর্শণার্থীদের ভোগ পাওয়ার ব্যবস্থা থাকে। এখানকার পুজোয় বড় কোম্পানির আর্থিক সাহায্য আসে না? জয়ন্তবাবু বললেন, ‘‘কর্পোরেটের অনুদান পাওয়াটা খুব সহজ নয়। দুর্গাবাড়ি সমিতির এমন কিছু সদস্য আছেন যারা বিভিন্ন কর্পোরেটের কর্তা। অনুদানের পরিবর্তে তাঁরা অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয় জিনিষ পত্রের যোগান দেন।’’ যেমন গত বছর ভোগ প্রসাদের সাথে নামি কোম্পানির ছোট বোতলের জল প্রত্যেককে দেওয়া হয়েছিল। আর্থিক অনুদান পাওয়া যায় অল্প সল্প গেট আর কয়েকটা স্টল থেকে।
ছবি: দেবাশিস ভাদুড়ি
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy