প্রতীকী ছবি
দেশে ফের কমল করোনা সংক্রমণ। গত কাল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছিল, দৈনিক সংক্রমণ রয়েছে ১৪ হাজারের ঘরে। আজ তা আরও কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৫৯৬ জন। যা গত ২৩০ দিনের মধ্যে সবচেয়ে কম। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতের সংখ্যা ১৪৪ থেকে বেড়ে হয়েছে ১৬৬।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) আজ জানিয়েছে, যথাযথ পর্যালোচনার পরেই ঠিক করা হবে, কোভ্যাক্সিনকে অনুমোদন দেওয়া হবে কি না। হু-র বক্তব্য, বহু মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। কিন্তু তাড়াহুড়ো করতে তারা নারাজ। হু-র প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্যা স্বামীনাথন জানিয়েছেন, ২৬ অক্টোবর বৈঠকে বসছেন হু-এর বিশেষজ্ঞ দল। সেখানেই ঠিক হতে পারে কোভ্যাক্সিনের ভাগ্য।
ইতিমধ্যেই ভারত বায়োটেক সমস্ত তথ্য পেশ করেছে হু-র কাছে। তবে হু জানিয়েছে, আরও কিছু তথ্য প্রয়োজন। তবে ‘ইমার্জেন্সি ইউজ়’ তালিকাভুক্ত হওয়ার বিষয়টি নির্ভর করে প্রতিষেধক নির্মাতা সংস্থা হু-র কাছে কত দ্রুত যাবতীয় তথ্য পেশ করতে পারছে, তার উপরে। হু পর্যালোচনা করে দেখে প্রতিষেধকের গুণমান, কার্যকারিতা, কতটা নিরাপদ এবং মধ্য ও নিম্ন আয়ভুক্ত দেশগুলিতে তা ব্যবহারের উপযুক্ত কি না।
কোভ্যাক্সিনের দু’টি ডোজ়ের ব্যবধানের সময় নিয়ে বিতর্ক না থাকলেও কোভিশিল্ডের ক্ষেত্রে এই সময় বার বার পরিবর্তন করা হয়েছে। সেই সময় প্রশ্ন উঠেছিল, তবে কি প্রতিষেধকের পর্যাপ্ত জোগান না থাকায় এই পদক্ষেপ কেন্দ্রের? যদিও পরিসংখ্যান বলছে, ভাঁড়ারে যথেষ্ট পরিমাণ প্রতিষেধক মজুত থাকা সত্ত্বেও ভারতের টিকাকরণের প্রক্রিয়া শ্লথ করে দেওয়া হয়েছিল। দু’ডোজ় টিকা নেওয়ার ব্যবধান বাড়ানোর কৌশল নেওয়া হয়েছিল যাতে খুব কম সময়ে বিপুল সংখ্যক মানুষকে অন্তত একটি ডোজ় দেওয়া সম্ভব হয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, বৈজ্ঞানিক গবেষণার ভিত্তিতে বিশেষজ্ঞদের দল (এনটিএজিআই) যে সুপারিশ করেছিল, তা মেনেই দু’টি ডোজ়ের ব্যবধানের মেয়াদ ঠিক করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy