ছবি: রয়টার্স।
কাশ্মীরে মধ্যস্থতা নিয়ে মন্তব্য করে হইচই ফেলে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু কূটনীতির সাম্প্রতিক ইতিহাস বলছে, বিষয়টি নতুন নয়। বিভিন্ন সময়ে কাশ্মীর নিয়ে কিছুটা অযাচিত ভাবেই নাক গলিয়েছে ওয়াশিংটন। ১৯৯৩ সালে বিল ক্লিন্টনের শাসনকালে মার্কিন প্রশাসন তৈরি করেছিল একটি নতুন বিভাগ, যার নাম সাউথ এশিয়া ডিভিশন। সেই বিভাগের কর্তা রবিন রাফেল একটি রিপোর্ট দিয়ে বিস্তারিত ভাবে জানান, কাশ্মীর একটি বিতর্কিত এলাকা। এখানে আমেরিকার হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। ১৯৯৫ সালে এই রবিন মার্কিন সেনেটের বিদেশ বিষয়ক কমিটিকে বলেছিলেন, এই অঞ্চলে (কাশ্মীর) সংঘর্ষ নিরসনই মার্কিন বিদেশনীতির প্রথম অগ্রাধিকার হওয়া উচিত।
কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ কথা ভুলে গেলে চলবে না ১৯৯৯ সালে কার্গিল সঙ্কট কাটানোর জন্যও আমেরিকা মাথা গলিয়েছিল। পরে ২০০৮ সালে বারাক ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে প্রচার করছেন, তখন তিনিও বলেছিলেন, পরবর্তী প্রশাসনের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাত মেটানো। প্রয়োজনে দু’টি দেশের সঙ্গেই কথা বলে কাশ্মীর সমস্যা সমাধানের কথা বলেছিলেন ওবামা। অবশ্য কুর্সিতে বসার পর এ ব্যাপারে আর উৎসাহী হতে দেখা যায়নি তাঁকে।
এবার শুধু খবর পড়া নয়, খবর দেখাও।সাবস্ক্রাইব করুনআমাদেরYouTube Channel - এ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy