ছবি— পিটিআই।
উত্তরপ্রদেশের পশ্চিম প্রান্তে চলছে বিধানসভা ভোট। মোট ৫৮টি আসনে ভোট চলছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোটদানের হার ৩৫ শতাংশ। বিকেল পৌনে চারটে পর্যন্ত প্রায় ৪৮ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
রাজনৈতিক ভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই এলাকা। গত বিধানসভা ভোটে ১১ জেলার এই অংশে মোট ৫৮টি আসনের মধ্যে ৫৩টি আসন দখল করেছিল বিজেপি। এসপি ও বিএসপি পেয়েছিল দু’টি করে আসন। রাষ্ট্রীয় লোক দল পেয়েছিল একটি আসন। খাতা খুলতে পারেনি কংগ্রেস। এ বার কী হবে?
শামলি, গাজিয়াবাদ, মুজফ্ফরনগর, বাগপত, মিরাট, হাপুর, গৌতম বুদ্ধ নগর, মথুরা, বুলন্দশহর, আলিগড় ও আগরা— এই ১১ জেলায় চলছে ভোট। এ দিকে ভোট শুরুর ঠিক আগের সন্ধেয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকার নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়ে গিয়েছে। পাশাপাশি বিজেপি-কে ভোট দেওয়ার আহ্বানে কাশ্মীরের পাশাপাশি বাংলা ও কেরলকে নিয়ে নতুন বিতর্ক তৈরি করেছেন রাজ্যের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। নীতি আয়োগের রিপোর্টে বাংলা ও কেরলের চেয়ে সব মাপকাঠিতেই বহু পিছিয়ে থাকা উত্তরপ্রদেশে তা নিয়েই শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। প্রশ্ন উঠছে, কেন এমন বলতে হচ্ছে যোগীকে? এ দিকে ইভিএম খারাপ হওয়ার খবর নিয়ে বিজেপি-কে বিঁধেছেন এসপি-র জোটসঙ্গী রাষ্ট্রীয় লোক দলের প্রধান জয়ন্ত চৌধুরী। তাঁর কটাক্ষ, কৃষক ও যুব সম্প্রদায় এত জোরে ইভিএমের বোতাম টিপছেন, যে যন্ত্রই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এটাই তাঁদের রাগের বহিঃপ্রকাশ।
EVM की ख़राब होने की शिकायतें आ रहीं हैं।
— Jayant Singh (@jayantrld) February 10, 2022
लगता है युवा और किसान पूरे ग़ुस्से में बटन दबा रहे हैं!!
आपसे निवेदन है इतने ज़ोर से नहीं, गठबंधन के पक्ष में प्यार से बटन दबाएँ!! 😂
কৃষক বিক্ষোভের মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয় পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের এই অংশকে। পাশাপাশি করোনায় উত্তরপ্রদেশ সরকারের কর্মকাণ্ড নিয়েও ক্ষোভ রয়েছে মানুষের মধ্যে। বিরোধীদের আশা, তাতেই বিজেপি-র ভরাডুবি নিশ্চিত হবে। যদিও বিজেপি নেতারা তা মানতে নারাজ। তাঁদের দাবি, মানুয যে উৎসাহে ভোট দিচ্ছেন, তাতে লাগাতার দ্বিতীয় বার যোগীর লখনউয়ে ফেরা কার্যত নিশ্চিত। পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে মানুষের উদ্দীপনাই তা বলে দিচ্ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy