Advertisement
E-Paper

১২ ঘণ্টা বন্ধ ট্রেনের শৌচালয়ের দরজা, যাত্রীদের ডাকে এল আরপিএফ, দরজা ভেঙে কী দেখল?

দিল্লির আনন্দবিহার থেকে বিহারের সীতামঢ়ীর উদ্দেশে রওনা হয়েছিল লিচ্ছবি এক্সপ্রেস। তাতে চেপেছিলেন অনিলও। তিনি দিল্লির একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেন। তাঁর বাড়ি উত্তরপ্রদেশের দেওরিয়ায়।

প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে বন্ধ ট্রেনের দরজা।

প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে বন্ধ ট্রেনের দরজা। —প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৪ এপ্রিল ২০২৫ ২৩:০৮
Share
Save

১২ ঘণ্টা কেটে যাওয়ার পরেও খুলছিল না ট্রেনের একটি শৌচালয়ের দরজা। উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন লিচ্ছবি এক্সপ্রেসের একটি কামরার যাত্রীরা। এর মধ্যে আবার এক যাত্রীরও খোঁজ মিলছিল না। শেষ পর্যন্ত বাকি যাত্রীদের তৎপরতায় ছুটে আসে আরপিএফ (রেলসুরক্ষা বাহিনী)। শৌচালয়ের দরজা ভাঙতেই দেখে, ভিতরে পড়ে রয়েছেন সেই ‘নিখোঁজ’ যাত্রী। অনিল কুমার নামে ওই যাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তাঁর অবস্থা এখন স্থিতিশীল।

দিল্লির আনন্দবিহার থেকে বিহারের সীতামঢ়ীর উদ্দেশে রওনা হয়েছিল লিচ্ছবি এক্সপ্রেস। তাতে চেপেছিলেন অনিলও। তিনি দিল্লির একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেন। তাঁর বাড়ি উত্তরপ্রদেশের দেওরিয়ায়। বাড়িতে যাওয়ার জন্যই লিচ্ছবি এক্সপ্রেসে চেপেছিলেন তিনি। আরপিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, গাজ়িয়াবাদ স্টেশনের কাছে যখন ট্রেনটি ছিল, তখন শৌচালয়ে গিয়েছিলেন তিনি। তার পর থেকে তাঁকে আর দেখেননি সহযাত্রীরা।

এ দিকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে গেলেও খোলেনি ট্রেনের দরজা। যাত্রীরা বার বার তাতে ধাক্কা দিলেও লাভ হয়নি। শেষ পর্যন্ত তাঁরা ফিরে যান। অবশেষে কয়েক জন যাত্রী খবর দেন আরপিএফকে। আরপিএফের জওয়ানেরা এসে দরজা ভেঙে দেখেন, ভিতরে অসুস্থ অবস্থায় শৌচালয়ের মেঝেতে পড়ে রয়েছেন অনিল। তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন যে, দরজা খুলতে পারেননি। কাউকে ডাকার ক্ষমতাও তাঁর ছিল না। তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল।

RPF

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}