প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
উত্তরাখণ্ডে পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ নৈনিতালের রোপওয়ে। বৃহস্পতিবার সেই রোপওয়েতে উঠে আটকে পড়েছিলেন বেশ কিছু যাত্রী। ১৫০ ফুট উপরে আটকে থাকা সেই পর্যটকদের এক ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয়।
কুমায়ুন মণ্ডল বিকাশ নিগম লিমিটেড (কেএমভিএন)-এর জেনারেল ম্যানেজার এ পি বাজপেয়ী জানিয়েছেন, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝপথে আটকে যায় একটি ‘কেবল কার’। তার মধ্যে পাঁচ শিশু-সহ মোট ১২ জন পর্যটক ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ছ’জন বিদেশি পর্যটক। এক ঘণ্টা ওই ‘কেবল কার’-এর ভিতরেই আটকে ছিলেন পর্যটকরা। ১৫০ ফুট উঁচুতে ঝুলতে থাকায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন তাঁরা।
রোপওয়ে কাজ না করায় তড়িঘড়ি সেই ত্রুটি সারানোর ব্যবস্থা করে কেএমভিএন। আটকে থাকা যাত্রীদের এক ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয়। কেএমভিএন জানিয়েছে, রোপওয়ে অপারেটর হঠাৎ একটি আওয়াজ শুনতে পান। সঙ্গে সঙ্গে তিনি রোপওয়ে বন্ধ করে দেন। অপারেটর জানিয়েছেন, একটি ‘কেবল কার’-এর চাকা ভেঙে গিয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে তিনি রোপ থামিয়ে দেন। ওই ‘কেবল কার’-এর ভিতরেই ছিলেন অপারেটর। পর্যটকদের দড়ির সাহায্যে উদ্ধার করা হয়। কেএমভিএন জানিয়েছে, ‘কেবল কার’টি ১০০ মিটার এগিয়ে যাওয়ার পরই এই ঘটনা ঘটে।
মল রোড থেকে স্নোভিউ পর্যন্ত এই রোপওয়ে অত্যন্ত আকর্ষণীয় পর্যটকদের কাছে। ২০১৩ সালেও একই রকম ঘটনা ঘটেছিল। সেই সময় ‘কেবল কার’-এ ২১ জন পর্যটক ছিলেন। তবে সকলকে নিরাপদে নামিয়ে আনা হয়েছিল। এই উত্তরাখণ্ডেই ২০২২ সালে রোপওয়ে খারাপ হয়ে মাঝ পথে কেবল কারে আটকে ছিলেন রাজ্যেরই এক বিধায়ক। টানা ৪৫ মিনিট ও ভাবেই ঝুলে থাকার পর তাঁকে শেষপর্যন্ত উদ্ধার করা হয়। তাঁর সঙ্গেই ওই রোপওয়েতে অনিশ্চিত ভাবে ঝুলছিলেন আরও ৫৯ জন যাত্রী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy