চোরাশিকারিদের ফাঁদে মৃত্য়ু বাঘিনীর ছবি—ফেসবুক থেকে নেওয়া।
মধ্যপ্রদেশের কানহা ব্যাঘ্রপ্রকল্পে চোরাশিকারিদের নিশানা হয়েছে একটি পূর্ণবয়স্ক বাঘিনি। বুধবার কানহার বাফার এলাকার খাপা রেঞ্জের অন্তর্গত বামনি বিট থেকে তার দেহ উদ্ধার করেন বনকর্মীরা। গলায় চোরাশিকারিদের পাতা তারের ফাঁস আটকে ছিল। ব্যাঘ্রপ্রকল্প কর্তৃপক্ষের প্রাথমিক অনুমান, শ্বাসরোধ হয়েই বাঘিনিটির মৃত্যু হয়েছে।
কানহা ব্যাঘ্রপ্রকল্পের ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর নরেশ সিংহ যাদব বৃহস্পতিবার বলেন, ‘‘জাতীয় ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষের (এনটিসিএ) নির্দেশিকা মেনে বাঘিনির দেহের ময়না তদন্ত হয়েছে। ওই এলাকায় চোরাশিকারিদের গতিবিধি সম্পর্কে অনুসন্ধান চালানো হচ্ছে।’’
মধ্যপ্রদেশ বন দফতরের একটি সূত্র জানাচ্ছে, বামনি এলাকার অদূরেই ছত্তীসগঢ়ের চিলফি ঘাঁটি। এলাকাটি মাওবাদী উপদ্রুত। ফলে বনকর্মীদের পক্ষে ধারাবাহিক টহলদারি চালানো কঠিন। বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ সংস্থা ‘শের’-এর সম্পাদক জয়দীপ কুণ্ডু বলেন, ‘‘সাম্প্রতিক কালে মধ্যভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে চোরাশিকারিদের তৎপরতা বাড়ছে। শুধু বাঘ নয়, হরিণ, ভালুক, চিতাবাঘের মতো প্রাণী নিয়মিত তারের ফাঁদের বলি হচ্ছে।’’
মধ্যপ্রদেশ বন দফতরের একটি সূত্র জানাচ্ছে, বামনি এলাকার অদূরেই ছত্তীসগঢ়ের চিলফি ঘাঁটি। এলাকাটি মাওবাদী উপদ্রুত। ফলে বনকর্মীদের পক্ষে ধারাবাহিক টহলদারি চালানো কঠিন। বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ সংস্থা ‘শের’-এর সম্পাদক জয়দীপ কুণ্ডু বলেন, ‘‘সাম্প্রতিক কালে মধ্যভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে চোরাশিকারিদের তৎপরতা বাড়ছে। শুধু বাঘ নয়, হরিণ, ভালুক, চিতাবাঘের মতো প্রাণী নিয়মিত তারের ফাঁদের বলি হচ্ছে।’’
মহারাষ্ট্রের বিদর্ভ এলাকায় বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ আন্দোলনের কর্মী সাগ্নিক সেনগুপ্ত বলেন, ‘‘মূলত মোটারবাইকের ব্রেকের তার দিয়ে তৈরি হয় ওই মারণ-ফাঁদ। পাশাপাশি, মাংসাশী প্রাণীদের মারার জন্য মৃত পশুর দেহে বিষ প্রয়োগও করে চোরাশিকারিরা।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy