একতা কপূরের সঙ্গে স্মৃতি ইরানি। ছবি: টুইটার থেকে সংগৃহীত।
অমেঠীতে জয়লাভের পর খালি পায়ে হেঁটে সিদ্ধিবিনায়ক দর্শনে গেলেন স্মৃতি ইরানি।
মুম্বইয়ে স্মৃতি ইরানির বাড়ি থেকে সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরের দূরত্ব ১৪ কিলোমিটার। সোমবার রাতে সেখান থেকে পায়ে খালি পায়েই মন্দিরের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। সঙ্গে নেন দীর্ঘদিনের বান্ধবী তথা প্রযোজক একতা কপূর এবং তাঁর চারমাসের শিশুপুত্র রবিকেও।
দর্শন সেরে ফিরে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে স্মৃতির সঙ্গে নিজের একটি ছবি পোস্ট করেন একতা। তাতে লেখেন, ‘১৪ কিলোমিটার হেঁটে সিদ্ধিবিনায়ক যাত্রার পর আমাদের চেহারায় দীপ্তি।’
14 kms to SIDDHI VINAYAK ke baaad ka glow 😂 pic.twitter.com/BWOQgGBnv7
— Ekta Kapoor (@ektarkapoor) May 28, 2019
একতা কপূরের টুইট।
আরও পড়ুন: ‘শহিদ’ পরিবারের আমন্ত্রণের প্রতিবাদে সিদ্ধান্ত বদল, মোদীর শপথে যাচ্ছেন না মমতা
১৯৯৮ সালে মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার পর অভিনয় জগতে প্রবেশ স্মৃতি ইরানির। তখনই একতা কপূরের সঙ্গে বন্ধুত্বের সূত্রপাত তাঁর। একতার প্রযোজনায় তৈরি ‘কিউঁ কি সাস ভি কভি বহু থি’ সিরিয়ালের মাধ্যমেই ঘরে ঘরে পরিচিতি পান।
পরবর্তী কালে অভিনয় ছেড়ে, স্মৃতি পুরোপুরি রাজনীতিতে চলে এলেও, দু’জনের বন্ধুত্বে ভাটা পড়েনি। বরং লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হওয়ার পর ‘কিউঁ কি সাস ভি কভি বহু থি’-র বিখ্যাত গানের লাইন তুলে ধরেই স্মৃতিকে শুভেচ্ছা জানান একতা। তার পরই দু’জনে একসঙ্গে সিদ্ধিবিনায়ক দর্শনে যান।
আরও পড়ুন: শুধু সাইরেন বাজিয়ে ঘুরে বেড়ালে যা হওয়ার তাই হয়েছে, ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য সব্যসাচীর
২০০৩ সালে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিজেপিতে যোগদান করেন স্মৃতি ইরানি। শুরুতে দিল্লির চাঁদনি চক থেকে কংগ্রেসের কপিল সিব্বলের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি। তবে জয়লাভ করতে পারেননি। এর পর ২০১৪ সালে উত্তরপ্রদেশের অমেঠীতে রাহুল গাঁধীর কাছেও পরাজিত হন। এ বছর ফের অমেঠী থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি। আর তাতেই গাঁধী পরিবারের গড় বলে পরিচিত অমেঠীকে ছিনিয়ে নিতে সক্ষম হন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy