জেডিইউ সহ-সভাপতি প্রশান্ত কিশোর। - ফাইল ছবি।
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) ও জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি)-র প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভ, হিংসা কমানোর দু’টি উপায় বাতলালেন সংযুক্ত জনতা দলের (জেডিইউ) সহ-সভাপতি প্রশান্ত কিশোর। রবিবার তিনি টুইটে লিখেছেন, ‘‘দু’টি উপায়ে এই হিংসা কমানো যেতে পারে। এক, সব মঞ্চে শান্তিপূর্ণ ভাবে বিরোধিতার মাধ্যমে। দুই, দেশের যে ১৬টি রাজ্যে অ-বিজেপি সরকার রয়েছে, সব না হলেও তাদের বেশির ভাগ মুখ্যমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করা দরকার, তাঁদের রাজ্যে ওই দু’টি আইন কার্যকর না হলেও অসুবিধা নেই।’’ প্রশান্ত কিশোরের দল জেডিইউ কেন্দ্রে এনডিএ-র শরিক।
সিএএ এবং এনআরসি-র প্রতিবাদে দেশজোড়া প্রতিবাদ, বিক্ষোভ, হিংসার ঘটনায় উত্তরপ্রদেশ, কর্নাটক ও অসম-সহ বিভিন্ন রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। বহু মানুষ গুরুতর জখম হয়েছেন পুলিশের লাঠি, গুলিতে।
পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি, ছত্তীসগঢ়, মধ্যপ্রদেশ ও বিহার সরকার ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে ওই দু’টি আইন কার্যকর করা হবে না ওই পাঁচটি রাজ্যে।
২০১৪-য় কেন্দ্রে এনডিএ-র ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রে প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা ‘ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটি’র পরামর্শ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল বলে অনেকেই মনে করেন।
Two effective ways to stop the implementation of #CAA_NRC are;
— Prashant Kishor (@PrashantKishor) December 22, 2019
(1) Keep protesting peacefully by raising your voice on all platforms, &
(2) Ensure most if not ALL of the 16 Non BJP CMs say NO to NRC in their states.
Everything else important as they may is largely tokenism.
সেই প্রশান্ত কিশোরই দিনকয়েক আগে তীব্র বিরোধিতা করেন সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের। বিহারে ওই আইন কার্যকর করা হলে তিনি দলের সহ-সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেবেন বলেও হুমকি দেন। তার পর বিহারের মুখ্যমন্ত্রী জেডিইউয়ের সভাপতি নীতীশ কুমার তাঁকে আশ্বস্ত করতে বলেন, ‘‘বিহারে ওই আইন কার্যকর হবে না।’’ পরে সংবাদমাধ্যমকেও একই কথা জানান বিহারের মুখ্যমন্ত্রী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy