দেওঘর বিমানবন্দরে যান্ত্রিক গোলযোগ ধরা পড়া সেই বিমান এবং দিল্লি থেকে পাঠানো বিমান। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (ইনসেটে)। ছবি: পিটিআই।
দিল্লি থেকে দেওঘরে পাঠানো হয় বায়ুসেনার বিমান। সেই বিমানে চেপেই দু’ঘণ্টার বেশি বিলম্বে দেওঘর ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সূত্রের খবর, শুক্রবার দুপুরে যে বিমানে চেপে ঝাড়খণ্ডের দেওঘর থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রীর, তাতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা যায়। সে কারণে বিমানটির উড়ান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত দিল্লি থেকে পাঠানো বিমানে চেপে দেওঘর থেকে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
শুক্রবার হল বিরসা মুন্ডার জন্মদিবস। এই দিনকে ‘জনজাতীয় গৌরব দিবস’ হিসাবে উদ্যাপন করা হয়। সেই উপলক্ষে ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডে দু’টি জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী। ২০ নভেম্বর ঝাড়খণ্ডে দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোটগ্রহণ রয়েছে। তার আগে শুক্রবার সেই রাজ্যে দু’টি জনসভা করে দিল্লিতে ফিরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে নির্ধারিত সময়ে ওড়েনি বিমান। সেই বিমান পরীক্ষা করে দেখা হয়। তখন দেওঘর বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে হয় প্রধানমন্ত্রীকে। সে সময়ে সেখানে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। শেষ পর্যন্ত দিল্লি থেকে আবার বায়ুসেনার বিমান পাঠানো হয়। সেই বিমানেই রাজধানীতে ফেরেন প্রধানমন্ত্রী।
শুক্রবারই দেওঘর থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় কপ্টারে প্রায় দু’ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে। এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোল বা এটিসির তরফে কংগ্রেস নেতার কপ্টারকে ওড়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি। গোড্ডা থেকে অন্তত ১৫০ কিলোমিটার দূরে চাকাইতে মোদীর জনসভা ছিল। কংগ্রেসের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিতে গিয়ে বিধি ভেঙে রাহুলের কপ্টারকে ওড়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি। দু’ঘণ্টা পরে রাহুলের কপ্টার ওড়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy