প্রচারে নরেন্দ্র মোদি। —ফাইল চিত্র।
তিনি নিজে প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন মরুরাজ্য রাজস্থানে। কিন্তু বুধবার মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তীশগঢ়ে ভোটের প্রচারের শেষদিনে এক্স হ্যান্ডলে (সাবেক টুইটার) হাইটেক প্রচার চালালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
টুইট-বার্তার মোদীর অভিযোগ, কংগ্রেস বারে বারে ভারতবাসীর বিশ্বাসভঙ্গ করেছে। তাই মানুষ কংগ্রেসের প্রতি ক্ষুদ্ধ। তিনি লিখেছেন, ‘‘বিজেপির প্রতি মানুষের অটুট আস্থা রয়েছে।’’ মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তীসগঢ়বাসীর কাছে কংগ্রেসকে দুর্নীতিগ্রস্ত দুঃশাসন বলেও চিহ্নিত করেছেন মোদী। পাশাপাশি মহিলাদের উন্নয়নে কেন্দ্রীয় সরকারের সাফল্যের কথা জানিয়ে লিখেছেন, ‘‘নারীশক্তি এবারের ভোটে নির্ণায়ক ভূমিকা পালন করবে।’’
২৩০ আসনের মধ্যপ্রদেশ বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জাদুসংখ্যা ১১৬। কয়েকটি জনমত সমীক্ষা বলছে, মধ্যপ্রদেশে গত বারের মতোই এ বারও কোনও দলই তা ছুঁতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে ‘নির্ণায়ক’ হয়ে উঠতে পারে নির্দল ছোট দলগুলির বিধায়কদের ভূমিকা। বাস্তবের সঙ্গে জনমত সমীক্ষা বা বুথফেরত সমীক্ষা মেলে না অনেক সময়েই। তবে মেলার উদাহরণও কম নয়। ২০১৮-র বিধানসভা ভোটের পরে বিএসপি এবং নির্দলদের সমর্থনে সরকার গড়েছিল কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন কমল নাথ।
কিন্তু প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য শিন্ডের নেতৃত্বে ২০২০-র মার্চে ২২ জন কংগ্রেস বিধায়কের বিদ্রোহের জেরে গদি হারান কমল। চতুর্থ বারের জন্য ভোপালের কুর্সি গিয়েছিল শিবরাজ সিংহ চৌহানের হাতে। অন্যদিকে, ২০১৮ সালের বিধানসভা ভোটে দেড় দশকের বিজেপি শাসনের ইতি ঘটিয়ে প্রথম বার বিধানসভা ভোটে জিতে ছত্তীসগঢ়ে ক্ষমতা দখল করেছিল কংগ্রেস। গত ৭ নভেম্বর প্রথম দফায় সে রাজ্যের মাওবাদী উপদ্রুত ২০টি আসনে ভোট হয়েছে। শুক্রবার হবে বাকি ৭০টিতে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy