হার্দিক পটেল। ফাইল চিত্র।
গুজরাত কংগ্রেসে ডামাডোলের মধ্যেই দল ছাড়লেন হার্দিক পটেল। সামনেই সে রাজ্যে বিধানসভা ভোট। তার আগেই পটেলের এই সিদ্ধান্তে ধাক্কা খেল রাজ্য কংগ্রেস। একই সঙ্গে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা শুরু হয়েছে, এ বার কি গেরুয়া শিবিরে যোগ দেবেন গুজরাতের এই পাতিদার নেতা? যদিও হার্দিকের তরফে এ বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
বুধবার সকালে হার্দিক টুইট করে নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি লেখেন, ‘কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দিলাম। আমি নিশ্চিত, এই সিদ্ধান্ত আমার সহকর্মী এবং গুজরাতের মানুষ সমর্থন করবেন।’ একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘মনে করি, আমার এই সিদ্ধান্তের ফলে আগামী দিনে গুজরাতের জন্য কিছু ভাল কাজ করার সুযোগ পাব।’
গত কয়েক দিন ধরেই জল্পনা চলছিল, দল ছাড়তে পারেন হার্দিক। সম্প্রতি রাজস্থানের উদয়পুরে কংগ্রেসের যে চিন্তন শিবির হয়েছে, তাতেও হার্দিক যোগ দেননি বলে সূত্রের খবর। সেই ঘটনা হার্দিকের দল ছাড়ার জল্পনাকে আরও উস্কে দিয়েছিল। শুধু তাই-ই নয়, মাসখানেক আগে নেটমাধ্যমে নিজের প্রোফাইল থেকেও দলের নাম সরিয়ে দিয়েছিলেন। এবং একটি গেরুয়া চাদর জড়িয়ে নেটমাধ্যমে ছবিও দিয়েছিলেন হার্দিক।
आज मैं हिम्मत करके कांग्रेस पार्टी के पद और पार्टी की प्राथमिक सदस्यता से इस्तीफा देता हूँ। मुझे विश्वास है कि मेरे इस निर्णय का स्वागत मेरा हर साथी और गुजरात की जनता करेगी। मैं मानता हूं कि मेरे इस कदम के बाद मैं भविष्य में गुजरात के लिए सच में सकारात्मक रूप से कार्य कर पाऊँगा। pic.twitter.com/MG32gjrMiY
— Hardik Patel (@HardikPatel_) May 18, 2022
সেই ছবি প্রকাশ্যে আসতেই জল্পনা ছড়ায়, এ বার কি তা হলে হাত ছেড়ে পদ্মে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন? সেই জল্পনা যখন তুঙ্গে, হার্দিক তখন বলেছিলেন, “অনেকেই তাঁদের হোয়াটসঅ্যাপের প্রোফাইল ছবি বদলান। কখনও স্ত্রীর সঙ্গে, কখনও মায়ের সঙ্গে। আমি শুধু কার্যনির্বাহী সভাপতি থেকে নিজেকে সামাজিক এবং রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। এতে ভুল কোথায়? আমি কংগ্রেসেই আছি।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy