রহমান (বাঁ দিকে)-এর সঙ্গে মেহভিশ (ডান দিকে)। ছবি: এক্স।
আর এক সীমা হায়দর! সমাজমাধ্যমে আলাপ হয়েছিল যুবকের সঙ্গে। ভিডিয়ো কলের মাধ্যমেই বিয়ে সেরেছিলেন দু’জন। রাজস্থানের সেই যুবকের জন্য পাকিস্তান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে এ দেশে এলেন ২৫ বছরের তরুণী।
তরুণীর নাম মেহভিশ। তিনি পাকিস্তানের ইসলামাবাদের বাসিন্দা। ২০১৮ সালে তাঁর বিয়ে ভেঙে যায়। তার পর রাজস্থানের বিকানের জেলার রহমানের সঙ্গে সমাজমাধ্যমে পরিচয় হয় মেহভিশের। রহমান কুয়েতে পরিবহণের ব্যবসা করেন। সমাজমাধ্যমে কথাবার্তা বলার পর ২০২২ সালের ১৩ মার্চ পরস্পরকে বিয়ের প্রস্তাব দেন মেহভিশ এবং রহমান। তার তিন দিন পর ভিডিয়ো কলে বিয়ে সারেন দু’জনে। ২০২৩ সালে মক্কা গিয়েছিলেন মেহভিশ। তখন দু’জনে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিয়ে করেন।
এর আগে লাহোরের বাদামি বাগের এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল মেহভিশের। তাঁদের দাম্পত্য ১২ বছর স্থায়ী হয়। ২০১৮ সালে বিবাহবিচ্ছেদ হয়। মেহভিশের দুই পুত্রসন্তানও রয়েছে। এক জনের বয়স ১২ বছর। এক জনের বয়স সাত বছর।
রহমানের সঙ্গে দেখা করার জন্য ইসলামাবাদ থেকে লাহোরে যান মেহভিশ। ২৫ জুলাই সেখান থেকে ওয়াগা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। তার আগে দুই দেশের প্রশাসন তাঁর নথি খতিয়ে দেখে। ৪৫ দিন ভারতে থাকার ভিসা দেওয়া হয় মেহভিশকে। ওয়াগার এ পারে তাঁকে স্বাগত জানায় রহমানের পরিবার। তাদের সঙ্গে রাজস্থানের চুরুর পিথিসার গ্রামে যান মেহভিশ।
এর আগে সীমা হায়দর পাকিস্তান থেকে পালিয়ে ভারতে এসেছিলেন। তিনি বিবাহিত ছিলেন। প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ের জন্য স্বামীকে ছেড়ে সন্তানদের নিয়ে এ দেশে চলে আসেন। অন্য দিকে, ভারতের অঞ্জু এক মাসের ভিসা নিয়ে পাকিস্তানে যান প্রেমিক নাসরুল্লার কাছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy