ছবি: পিটিআই
ছ’মাস কেটে গিয়েছে দিল্লি সীমান্তে। তাঁবু এখন স্থায়ী কাঠামোতে বদলে গিয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী আগে থেকেই মজুত করা আছে। তীব্র দাবদাহে এসি চালানোর জন্য গাজিপুর ও সিঙ্ঘু সীমান্তে জেনারেটরের ব্যবস্থাও করেছেন কৃষকরা। তাঁদের পরিষ্কার বক্তব্য, কৃষি আইন বাতিল না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা অবস্থান বিক্ষোভ থেকে উঠবেন না।
আন্দোলনের ছ’মাস পূর্ণ হওয়ায় বুধবার দেশ জুড়ে বনধের ডাক দিয়েছিল সংযুক্ত কিসান মোর্চা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কুশপুতুল জ্বালিয়ে সিঙ্ঘুতে বিক্ষোভ দেখান কৃষকরা। এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘‘এই আন্দোলন পঞ্জাব থেকে শুরু হয়ে হরিয়ানা, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ-সহ অন্যান্য রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলার পর উত্তরপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডকেও বিজেপি-মুক্ত করতে চাই আমরা।’’
কোভিড পরিস্থিতিতে কৃষকদর এই আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠছে। এর জেরে সংক্রমণ বাড়তে পারে বলেও অনেকে আশঙ্কার প্রকাশ করেছেন। এই আন্দোলন ‘সুপার-স্প্রেডার’ হয়ে উঠতে পারে, এই আশঙ্কায় পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীও কৃষকদের আন্দোলন থেকে দূরে থাকার আর্জি জানিয়েছিলেন। এ বিষয়ে সংযুক্ত কিসান মোর্চার নেতা গুরমিত সিংহ বলেন, ‘‘আমরা করোনা ছড়াচ্ছি না। আমরা কৃষক, আমরা খাবার জোগান দিয়ে খাকি। যে খাবারে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এই সরকার তো মাস্ক, স্যানিটাইজার, ওষুধও দেয়নি আমাদের। এই সরকার সব দিক দিয়ে ব্যর্থ।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy