প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
‘মানুষখেকো’কে ধরতে নামানো হয়েছিল সেনা। ড্রোনের মাধ্যমে চালানো হচ্ছিল নজরদারিও। পাঁচ দিন টানা নজরদারির পর অবশেষে ধরা পড়ল রাজস্থানের উদয়পুরের ‘ত্রাস’ সেই চিতাবাঘ। তার হামলায় পাঁচ দিনে এক শিশু-সহ তিন জনের মৃত্যু হয়। ঘটনাচক্রে, যে জায়গায় চিতাবাঘ হামলা চালিয়েছিল, সেই জায়গায় বন দফতর এবং সেনা একটি ফাঁদ পেতে রেখেছিল।
বন দফতর সূত্রে খবর, ফাঁদ হিসাবে যে লোহার খাঁচা রাখা হয়েছিল, চিতাবাঘটিকে ধরতে সেই খাঁচার চারপাশে মাছের জল ছেটানো হয়। এ ছাড়াও খাঁচার ভিতরে টোপ হিসাবে মাংসও রাখা হয়েছিল। সেই মাংসের লোভে খাঁচায় ঢুকতেই ধরে ফেলা হয় ‘মানুষখেকো’টিকে। চিতাবাঘটি ধরা পড়তেই গ্রামবাসীরা উল্লাসে ফেটে পড়েন।
বন দফতর সূত্রে খবর, বেশ কিছু দিন ধরেই উদয়পুরের কয়েকটি গ্রামে চিতাবাঘটি হামলা চালাচ্ছিল। তার মধ্যে তিন জনের মৃত্যু হয়। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে, বাড়ি থেকে বার হতে পারছিলেন না স্থানীয়েরা। বন দফতর চিতাবাঘের খোঁজে তল্লাশি চালিয়েও হদিস পাচ্ছিল না। শেষমেশ পরিস্থিতি সামলাতে সেনা ডাকা হয়। সেনার একটি বিশেষজ্ঞ দল এবং বন দফতর যৌথ উদ্যোগে তল্লাশি চালাচ্ছিল। অবশেষে জালে ধরা পড়ল চিতাবাঘটি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy