কার্ফু অসমের শোণিতপুরে। ছবি: টুইটার থেকে সংগৃহীত।
বজরং দলের মিছিলকে ঘিরে আজ উত্তেজনা ছড়াল অসমের শোণিতপুরের ঠেলামারায়। ফলে ঢেকিয়াজুলি- ঠেলামারায় সান্ধ্য আইন ও ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, এ দিন ভরা শিঙরী এলাকার পাহাড়ে থাকা হরগৌরী মন্দিকে পুজোর আয়োজন করেছিল বজরং দলের আঞ্চলিক শাখা। পুজোর পরে তারা মোটরবাইক নিয়ে মিছিল বার করে। অন্য গোষ্ঠীর ধর্মস্থানের সামনে নাচগান, বাজি ফাটানো নিয়ে বচসা শুরু হয়। শিঙরী সেন্টার এলাকায় বজরং দলের মিছিলে হামলা করে এক দল লোক। তাদের মোটরবাইক ও অন্য গাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। কয়েক জন আহত হন। পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করে। আবার এই ঘটনার জেরে গরুডুবা গ্রামে শিঙরীর চার জন বাসিন্দাকে আটকে রাখা হয়। সেখানে পরিস্থিতি সামলাতে পুলিশকে শূন্যে গুলি ছুড়তে হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অনুমতি না নিয়েই বজরং দল পুজো, মিছিলের আয়োজন করেছিল। গরুডুবায় আসেন জেলাশাসক মানবেন্দ্রপ্রতাপ সিংহ, বিধায়ক গণেশ লিম্বু। তাঁরা দোষীদের সাজা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু ফেরার পথে জেলাশাসকের কনভয় লক্ষ্য করে ইট-পাথর ছোড়া হয়। জেলাশাসকের গাড়ি ও নিরাপত্তারক্ষীদের গাড়ি ভাঙে। তবে কেউ জখম হননি। পুলিশ ফের শূন্যে গুলি চালায়।
উত্তর পূৰ্বাঞ্চলের ছাত্ৰ সংগঠন নেমসুর প্রশ্ন, করোনা সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকার সময়ে বজরং দল মিছিল করল কী ভাবে? প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈয়ের মতে, বিজেপি সংকীর্ণ রাজনীতি করছে। বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা বাড়ছে। তা দূর করা প্রয়োজন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy