মঙ্গলবার হরিয়ানার রোহতকে গণনাকেন্দ্রের ভিতরের দৃশ্য। ছবি: পিটিআই
নবম রাউন্ডের গণনা শেষে জুলানায় ব্যবধান আরও বৃদ্ধি করেছেন বিনেশ ফোগাট। নির্বাচন কমিশনের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, তিনি এগিয়ে রয়েছেন ৪১৩০ ভোটে। আপাতত দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বিজেপির যোগেশ কুমার। তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান রয়েছেন যথাক্রমে আইএনএলডি ও জেজেপির প্রার্থীরা। তারও পরে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন আম আদমি পার্টির প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিজেপি এগিয়ে ৪৯টি আসনে। কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৩৫টি আসনে। আইএনএলডি এবং বিএসপি উভয়েই একটি করে আসনে এগিয়ে। অন্যান্যরা এগিয়ে আছে চারটি আসনে।
হরিয়ানার গণনায় নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলল কংগ্রেস। কমিশন ভোট গণনার প্রবণতা প্রকাশে দেরি করছে বলে দাবি কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশের। সমাজমাধ্যমে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, “বিজেপি কি পুরনো এবং বিভ্রান্তিকর প্রবণতা প্রকাশ করার জন্য চাপ দিচ্ছে প্রশাসনকে?” যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিজেপি নেতা শাহনওয়াজ হুসেন। বিজেপি নেতার পাল্টা দাবি, গণনার প্রবণতা এখন কংগ্রেসের পক্ষে যাচ্ছে না বলেই বিরোধীরা এই ধরনের অভিযোগ তুলছেন।
বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিংহ সাইনি এগিয়ে রয়েছেন ৬৫৯৫ ভোটে।
কংগ্রেস প্রার্থী কুস্তিগীর বিনেশ ফোগাট এগিয়ে রয়েছেন ৩৮ ভোটে।
বিজেপির অনিল ভিজ পিছিয়ে রয়েছেন ৭১৭ ভোটে।
কংগ্রেসের ভূপিন্দর হুডা এগিয়ে রয়েছেন ৪১০৭৭ ভোটে।
শুরুতে এগিয়ে থাকলেও আপাতত পিছিয়ে পড়েছেন জুলানার কংগ্রেস প্রার্থী বিনেশ ফোগাট। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পঞ্চম রাউন্ডের গণনা শেষে বিজেপির যোগেশ বৈরাগী এগিয়ে রয়েছেন ১৪১৭ ভোটে। তবে আগের তুলনায় ব্যবধান কমেছে তাঁর। আগের রাউন্ডে যোগেশ এগিয়ে ছিলেন ২০৩৯ ভোটে। ব্যবধান কমিয়ে আবার লড়াইয়ে লড়াইয়ে চেষ্টা চালাচ্ছেন ফোগাট।
এ বারের হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে পূর্ণশক্তিতে লড়াইয়ে নেমেছিল আম আদমি পার্টি। ৯০টি আসনের মধ্যে ৮৮টিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে অরবিন্দ কেজরীওয়ালের দল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত গণনায় দৃশ্যত কোনও প্রভাব ফেলতে পারল না তারা। কোনও আসনেই এগিয়ে নেই আম আদমি পার্টি।
নির্বাচন কমিশনের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিজেপি এগিয়ে ৪৭টি আসনে। কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৩৬টি আসনে। আইএনএলডি এবং বিএসপি উভয়েই একটি করে আসনে এগিয়ে। অন্যান্যরা এগিয়ে আছে পাঁচটি আসনে।
গণনাপর্বের প্রাথমিক পর্যায়ে এগিয়ে থাকলেও বর্তমানে পিছিয়ে পড়েছেন কংগ্রেসের কুস্তিগীর প্রার্থী বিনেশ ফোগাট। সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী, এগিয়ে রয়েছেন বিজেপি প্রার্থী তথা সেনার অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন যোগেশ বৈরাগী।
গণনা শুরুর পর থেকে পিছিয়ে রয়েছেন অম্বালা ক্যান্টনমেন্টের বিজেপি প্রার্থী অনিল ভিজ। দলের সার্বিক পরিস্থিতিও তখন তেমনই ছিল। কংগ্রেসের থেকে অনেকটা পিছিয়ে ছিল বিজেপি। তবে এখন গণনার চিত্র বদলাতেই আশাবাদী অনিল। তাঁর বক্তব্য, “গণনা যত এগোবে, আরও অনেক কিছু বদল আসবে। আমরা আশাবাদী। প্রাথমিক তথ্য ঠিক ছিল না।”
ভোটগণনা শুরুর পর থেকে প্রথমে পিছিয়ে ছিল বিজেপি। প্রায় ৬০টি আসনে এগিয়ে গিয়েছিল কংগ্রেস। কিন্তু বেলা গড়াতেই পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। গণনার প্রাথমিক ইঙ্গিতে সম্পূর্ণ একশো আশি ডিগ্রি ঘুরে যায় সমীকরণ। এগিয়ে থাকা আসনের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে শুরু করে বিজেপি। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৪৭টি আসনে। কংগ্রেস এগিয়ে ৩৫টি আসনে। আইএনএলডি এবং বিএসপির জোট তিনটি আসনে এগিয়ে। অন্যান্যরা এগিয়ে রয়েছে পাঁচটি আসনে। এদের মধ্যে পাঁচ জনই নির্দল। এই মুহূর্তে কোনও আসনে এগিয়ে নেই জেজেপি।
হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা ভূপিন্দর হুডা আশাবাদী, এ বার তাঁদের দলই সরকার গঠন করবে। এ বারের নির্বাচনে তিনি গরহি সম্পলা-কিলই থেকে প্রার্থী হয়েছেন। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, নিজের কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছেন কংগ্রেস নেতা।
কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেল বিজেপি। ভোটগণনায় এখনও পর্যন্ত ইঙ্গিত, বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৪৮টি আসনে। ভোটগণনার প্রথম দু’ঘণ্টায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার নম্বর এই প্রথম বার স্পর্শ করল পদ্মশিবির। কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৩৭টি আসনে।
গণনা শুরুর পর প্রথম দিকে পিছিয়ে পড়েছিল বিজেপি। তবে দ্বিতীয় ঘণ্টায় পদ্মশিবির নিজেদের এগিয়ে থাকা আসনের সংখ্যা বেশ কিছুটা বৃদ্ধি করেছে। কমেছে কংগ্রেসের এগিয়ে থাকা আসন সংখ্যাও। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শুরু হয়েছে আবার। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, কংগ্রেস ও বিজেপি উভয়েই ৪৩টি করে আসনে এগিয়ে রয়েছে।
বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী নায়ব সিংহ সাইনি এগিয়ে রয়েছেন লাডওয়া থেকে।
বিজেপির অনিল ভিজ পিছিয়ে রয়েছেন অম্বালা ক্যান্টনমেন্ট থেকে।
কংগ্রেসের বিনেশ ফোগাট এগিয়ে রয়েছেন জুলানা থেকে।
প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা ভুপিন্দর হুডা এগিয়ে রয়েছেন গরহি সম্পলা-কিলই থেকে।
বেশ কয়েকটি বিধানসভা কেন্দ্রে একটু একটু করে নিজেদের ক্ষমতা প্রদর্শন শুরু করেছে বিজেপি। এগিয়ে থাকা আসনের সংখ্যা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে বিজেপির। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ২৬টি আসনে। তবে কংগ্রেসের থেকে এখনও অনেক পিছিয়ে। সর্বশেষ তথ্য, কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৫৯টি আসনে। আইএনএলডি এবং জেজেপি এগিয়ে রয়েছে একটি করে আসনে। অন্যান্যরা এগিয়ে দু’টি আসনে।
হরিয়ানার জুলানা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে এ বার কংগ্রেসের টিকিটে ভোটে লড়ছেন কুস্তিগীর বিনেশ ফোগাট। গণনা শুরুর প্রথম এক ঘণ্টা শেষে, এগিয়ে রয়েছেন বিনেশ। তাঁর বিপরীতে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন সেনার অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন যোগেশ বৈরাগী। গণনা শুরুর একে বারে প্রাথমিক পর্যায়ে তিনি এগিয়ে থাকলেও, কিছু ক্ষণের মধ্যেই তাঁকে ছাপিয়ে এগিয়ে যান বিনেশ।
গণনা শুরুর প্রথম এক ঘণ্টায় ইঙ্গিত, কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৬১টি আসনে। বিজেপি অনেকটা পিছিয়ে। পদ্মশিবির আপাতত এগিয়ে রয়েছে ১৫টি আসনে। আইএনএলডি এগিয়ে রয়েছে তিনটি আসনে। জেজেপিও এগিয়ে একটি আসনে। অন্যান্যরা এগিয়ে তিনটি আসনে।
বিজেপিকে পিছনে ফেলে অনেকটা এগিয়ে গেল কংগ্রেস। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে দরকার ৪৬টি আসন। প্রাথমিক গণনার সর্বশেষ তথ্যে ইঙ্গিত, কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৪৯টি আসনে। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১৫টি আসনে।
গণনা শুরুর প্রথম আধ ঘণ্টাতেই টান টান উত্তেজনা। বার বার বদলাচ্ছে অঙ্ক। বিজেপিকে পিছনে ফেলে আবারও এগিয়ে গিয়েছে কংগ্রেস। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, প্রাথমিক গণনায় ইঙ্গিত কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৩৩ আসনে। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১৯টি আসনে।
বুথফেরত সমীক্ষায় ইঙ্গিত, হরিয়ানায় প্রত্যাবর্তন হতে পারে কংগ্রেসের। মঙ্গলবার গণনাপর্ব শুরুর আগে থেকেই দিল্লিতে কংগ্রেসের সদর কার্যালয়ের সামনে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের ভিড় দেখা গিয়েছে। এখন থেকেই দৃশ্যত উচ্ছ্বাসে মেতেছেন তাঁরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy