
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন পুলিশ বাহিনী। ছবি: পিটিআই।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বিকেল ৫টা পর্যন্ত দিল্লিতে ৫৭ শতাংশ ভোট পড়েছে। আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি হবে ভোটগণনা।
দুপুর ৩টে পর্যন্ত দিল্লিতে ৪৬.৫৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বুধবার দিল্লির ৭০টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলছে। প্রার্থী রয়েছেন মোট ৬৯৯ জন।
কমিশন জানিয়েছে, দুপুর ১টা পর্যন্ত দিল্লিতে ভোটদানের হার ৩২.৫ শতাংশ।
দিল্লির সীলমপুর, চিরাগ দিল্লি এবং জংপুরাতে বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর মিলেছে। বিজেপির অভিযোগ, ভুয়ো ভোটার দিয়ে ভোট করানোর চেষ্টা করছে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার আপের। তাদের পাল্টা দাবি, টাকা দিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে বিজেপি। অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়। সমাজমাধ্যমে অশান্তির বেশ কিছু ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, আপ এবং বিজেপি দুই দলের সমর্থকেরা নিজেদের মধ্যে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েছেন (যদিও ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন)।
দিল্লির নর্থ অ্যাভিনিউ সেন্টারে ভোট দিলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বুধবার সকাল ১১টা পর্যন্ত দিল্লিতে ভোট দানের হার ১৯.৯ শতাংশ।
ভোট দিলেন অরবিন্দ কেজরীওয়াল। সপরিবারে তিনি ভোট দিয়েছেন স্থানীয় এক স্কুলে।
ভোট দিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আতিশী মার্লেনা।
বুধবার সকালে ভোট দিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না। নির্মাণ ভবনের ভোটকেন্দ্রে তিনি ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, সকাল ৯টা পর্যন্ত দিল্লিতে ভোটদানের হার ৮.১ শতাংশ।
সকাল সকাল ভোট দিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।
দিল্লিতে ভোট দিলেন কংগ্রেস নেতা তথা লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। একই সঙ্গে দিল্লিবাসীকে ভোটাধিকার প্রয়োগ করার আহ্বানও জানালেন তিনি।
ভোট দিয়ে বার হলেন রাহুল গান্ধী। ছবি: পিটিআই।
আপ নেতা আমনতুল্লা খানের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ উঠল। অভিযোগ তিনি নাকি ওখলা এলাকায় রাতের দিকে প্রচার অভিযান করেছেন। তাঁর ওই কর্মসূচিতে অন্তত ১০০ জন আপ সমর্থকের জমায়েত হয়েছিল।
দিল্লির গণতন্ত্র উৎসবে সেখানকার ভোটারদের সামিল হওয়ার আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পাশাপাশি নতুন ভোটারদের উদ্দেশেও বার্তা দিয়েছেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘‘যাঁরা প্রথম বার ভোট দিতে যাচ্ছেন, সেই তরুণ প্রজন্মকে আমার বিশেষ শুভেচ্ছা।’’
দিল্লির দু’টি বিধানসভা কেন্দ্রে এ বার চমকপ্রদ লড়াই হতে চলেছে। নয়াদিল্লি কেন্দ্রে আপ প্রধান কেজরীওয়ালের বিরুদ্ধে বিজেপি প্রার্থী করেছে প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সাহিব সিংহ বর্মার পুত্র তথা প্রাক্তন সাংসদ প্রবেশকে। ওই আসনে কংগ্রেসের প্রার্থী করেছে আর এক প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতের পুত্র তথা প্রাক্তন সাংসদ সন্দীপকে। অন্য দিকে, কালকাজি কেন্দ্রে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আতিশী মার্লেনার বিরুদ্ধে বিজেপির টিকিটে লড়বেন আর এক প্রাক্তন সাংসদ রমেশ বিধুরি। সেখানে কংগ্রেসের প্রার্থী প্রাক্তন আপ বিধায়ক তথা বর্তমানে মহিলা কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভানেত্রী অলকা লাম্বা। এ ছাড়াও, দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসৌদিয়ার কেন্দ্রের দিকেও নজর থাকবে। এ বার তিনি পটপরগঞ্জের বদলে জঙ্গপুরা থেকে লড়ছেন। সেখানে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী দিল্লির প্রাক্তন মেয়র কংগ্রেসের ফারহাদ সুরি এবং প্রাক্তন বিধায়ক বিজেপির তারবিন্দর সিংহ মারওয়াহা। কেরলের রাজ্যপাল তথা প্রাক্তন বিজেপি নেতা আরিফ মহম্মদ খানের ভাইঝি আরিবা এ বার ওখলায় কংগ্রেসের প্রার্থী।
দিল্লির ৫৮টি অসংরক্ষিত এবং ১২টি সংরক্ষিত (তফসিলি জাতি) বিধানসভা আসনে ৬৯৯ জন প্রার্থীর ‘ভাগ্য’ নির্ধারণ করবেন ১ কোটি ৫৬ লক্ষ ভোটার। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, মোট ১৩ হাজার ৭৬৬টি বুথে হবে ভোটগ্রহণ। দিল্লিতে আপ, কংগ্রেস এবং মায়াবতীর বিএসপি (বহুজন সমাজ পার্টি) ৭০টি আসনেই লড়ছে।
অন্য দিকে, বিজেপি প্রার্থী দিয়েছে ৬৮টি আসনে। একটি করে আসন ছেড়েছে এনডিএ’র দুই সহযোগী, জেডিইউ এবং এলজেপি (রামবিলাস)-কে। তিন বাম দল পৃথক ভাবে আটটি আসনে লড়ছে। সিপিআই ছয়, সিপিএম দুই এবং সিপিআইএমএল লিবারেশন দু’টিতে। সংখ্যালঘুপ্রধান দু’টি আসন, ওখলা এবং মুস্তাফাবাদে লড়ছে তেলঙ্গানার হায়দরাবাদের সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েইসির দল ‘অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন’ (মিম)। আলাদা ভাবে ৩০টি আসনে লড়ছে বিজেপির সহযোগী অজিত পওয়ারের এনসিপি!
সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হল দিল্লিতে। এক দফাতেই হবে দিল্লির ৭০ বিধানসভা আসনের ভোটগ্রহণ।
দিল্লির বিধানসভা ভোটে লড়াই এ বার খাতায়-কলমে ত্রিমুখী। রাজধানীতে প্রতিটি আসনে মুখোমুখি লড়ছে শাসক দল আপ, বিজেপি এবং কংগ্রেস। যদিও গত বছর লোকসভা ভোটে দিল্লিতে আসন সমঝোতা করে লড়েছিল রাহুল গান্ধী এবং অরবিন্দ কেজরীওয়ালের দল। বিধানসভা ভোটের ময়দানে দুই দলই সম্মুখসমরে। প্রচার পর্বে বিজেপি, কংগ্রেস, আপ— প্রত্যেকেই একে অপরকে আক্রমণ শানিয়েছে।
গত বিধানসভা ভোটে ৬২টি আসনে জয়ী হয়েছিল আপ। মাত্র ৮টি আসনে জয়ী হয় বিজেপি। কংগ্রেস খাতা খুলতে পারেনি। আপ ৫১ শতাংশ, বিজেপি ৩৯ শতাংশ এবং কংগ্রেস প্রায় সওয়া চার শতাংশ ভোট পায়। তবে ১৯৯৮ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত একটানা দিল্লির বিধানসভা ভোটে জয়ী হয়েছিল কংগ্রেস। ২০১৩ সালের বিধানসভা ভোটে ত্রিশঙ্কু হয় দিল্লি বিধানসভা। ২০১৫ থেকে জয়ী হয়ে আসছে আপ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy