প্রতীকী ছবি।
অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করার প্রক্রিয়া শুরু করে দিল নরেন্দ্র মোদী সরকার। বুধবার আইন কমিশনের (ল’কমিশন) তরফে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর বিষয়ে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন এবং আমজনতার মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে ২২তম আইন কমিশনের মেয়াদ প্রায় ১৮ মাস বাড়িয়ে ২০২৪ সালের ৩১ অগস্ট পর্যন্ত করা হয়েছিল। পরবর্তী লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা আগামী বছরের এপ্রিল-মে মাসে। আইন কমিশন আদতে কেন্দ্রীয় সরকার-নিযুক্ত সংস্থা, যার কাজ আইন সংস্কার ও নীতি সংক্রান্ত সুপারিশ করা। সচরাচর এই কমিশনের মেয়াদ হয় ৩ বছর। ২২তম আইন কমিশন নিযুক্ত হয়েছিল ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে।
মেয়াদ বৃদ্ধির পরেই নতুন করে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর বিষয়টি সামনে আসে। দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করার প্রতিশ্রুতি বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। রামমন্দির, তিন তালাক, কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পরে এ বার তা পূর্ণ হতে চলেছে বলে জল্পনা শুরু হয়। যদিও তৎকালীন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেণ রিজিজু সে সময় সংসদে জানিয়েছিলেন এমন কোনও পরিকল্পনা মোদী সরকারের নেই।
অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু হলে সব ধর্মের মানুষ একই রকম পারিবারিক, বিবাহ ও উত্তরাধিকার সংক্রান্ত আইন মানতে বাধ্য থাকবেন। ওই আইন কার্যকর হলে মুসলিমদের পার্সোনাল ল’বোর্ডের কার্যত কোনও ভূমিকা থাকবে না। সে ক্ষেত্রে বিরোধিতায় নামতে পারে সংখ্যালঘু সমাজ ও বিরোধীরা। সেই ঝুঁকি সত্ত্বেও কয়েক মাস আগে মহারাষ্ট্রের কোলহাপুরে বিজয় সংকল্প শোভাযাত্রা অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, “তিন তালাক, কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পরে দেশ এ বার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি প্রণয়ন করার প্রশ্নে এগিয়ে চলেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy