Advertisement
E-Paper

দিল্লি হাইকোর্টে মামলা ঐশীদের

দিল্লি হাইকোর্টে দায়ের করা আর্জিতে ওই নিয়মবিধিকে ‘বেআইনি, অযৌক্তিক, প্রতারণামূলক এবং পড়ুয়াদের স্বার্থের পরিপন্থী’ বলে দাবি করেছে তারা।

ফাইল চিত্র।

ফাইল চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২০ ০৩:৪৮
Share
Save

বর্ধিত ফি এবং হস্টেলের নতুন নিয়মবিধির বিরুদ্ধে আদালতে গেল জেএনইউয়ের ছাত্র সংসদ জেএনইউএসইউ। দিল্লি হাইকোর্টে দায়ের করা আর্জিতে ওই নিয়মবিধিকে ‘বেআইনি, অযৌক্তিক, প্রতারণামূলক এবং পড়ুয়াদের স্বার্থের পরিপন্থী’ বলে দাবি করেছে তারা। ছাত্রছাত্রীদের তরফে মামলা দায়ের করেছেন সংসদের সভাপতি ঐশী ঘোষ-সহ চার কার্যনির্বাহী কর্তা। যদিও শিক্ষামন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল দাবি করেছেন, ফি নিয়ে পড়ুয়াদের দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে। তবে উপাচার্যকে সরানোর দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। এ দিকে দিল্লি পুলিশও দাবি করেছে, ৫ জানুয়ারি গন্ডগোলের আগে পড়ুয়াদের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা বলে জেএনইউ কর্তৃপক্ষকে অন্তত চারটি চিঠি লিখেছিল তারা।

সূত্রের খবর, কাল ফের ক্যাম্পাসে রঘিব আক্রম নামে এক পড়ুয়াকে আক্রমণ করেছে দুষ্কৃতী দল। যাদের মধ্যে তিন জনকে এবিভিপি-র সঙ্গে যুক্ত বলে চিহ্নিত করতে পেরেছে তারা। এবিভিপির পাল্টা দাবি, আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ায় মিথ্যে অভিযোগ তুলছে বামেরা।

তথ্যের অধিকার আইনে জেএনইউএসইউয়ের কিছু দাবির সত্যতা স্বীকার করতে কার্যত বাধ্য হয়েছেন কর্তৃপক্ষই। তথ্যের অধিকার আইন নিয়ে আন্দোলনকারী সংগঠনের সদস্য সৌরভ দাস যে সব প্রশ্ন করেছিলেন, তার উত্তরে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ইনফর্মেশন সিস্টেমে (সিআইএস) জেএনইউয়ের মূল সার্ভার ৩ জানুয়ারি বন্ধ ছিল। ৪ তারিখ তা চলেনি বিদ্যুৎ-বিঘ্নে। অথচ কর্তৃপক্ষের দাবি ছিল, ৩ জানুয়ারি কাপড়ে মুখ ঢেকে সিআইএসে ঢুকেছিলেন পড়ুয়াদের একাংশ। বিদ্যুৎ সরবরাহ ছিন্ন করার পরে সার্ভার বিকল করে দিয়েছিলেন তাঁরা। যার জেরে বিঘ্নিত হয়েছিল বায়োমেট্রিক উপস্থিতির যন্ত্র এবং ইন্টারনেট পরিষেবা। ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কাপড়ে মুখ ঢাকা দুষ্কৃতীদের ক্যাম্পাসে ঢোকা এবং সেখানে তাণ্ডব চালানোর ফুটেজও সেই কারণে পাওয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে দাবি করেছিলেন কর্তৃপক্ষ। এমন উল্টো কথা তখন কেন বলা হয়েছিল, এ দিন সেই প্রশ্ন তুলেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠন জেএনইউটিএ-ও।

বিশ্ববিদ্যালয় সৌরভের প্রশ্নের উত্তরে এ-ও মেনে নিয়েছে যে, ২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর থেকে ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারির মধ্যে একটি সিসিটিভি ক্যামেরাও ক্যাম্পাসে ভাঙা হয়নি। ওই সমস্ত ক্যামেরার সার্ভারও সিআইএসে নেই। তা রয়েছে ডেটা সেন্টারে। ওই সময়ে ভাঙা হয়নি কোনও বায়োমেট্রিক উপস্থিতির যন্ত্রও। কিন্তু ৫ জানুয়ারির ঘটনার সময়ের (দুপুর তিনটে থেকে রাত্রি ১১টা) সম্পূর্ণ ফুটেজ নেই বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি।

JNUSU JNU Attack Aishee Ghosh

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।