শপথ নিচ্ছেন গিরীশচন্দ্র মুর্মু। ছবি: পিটিআই।
আলাদা হয়ে গেল জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখ। আজ থেকে তৈরি হল দু’টি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখ। এর ফলে দেশের রাজ্যের সংখ্যা কমে দাঁড়াল ২৮ এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সংখ্যা বেড়ে ৯।
আজ নতুন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীরের লেফ্টেন্যান্ট গভর্নর হিসেবে শপথ নিলেন ১৯৮৫ ব্যাচের আইএএস অফিসার গিরীশচন্দ্র মুর্মু। নরেন্দ্র মোদী গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি ছিলেন রাজ্যের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি। লাদাখের লেফ্টেন্যান্ট গভর্নর হলেন দেশের প্রাক্তন তথ্য কমিশনার রাধাকৃষ্ণ মাথুর।
এক কোটি ২২ লক্ষ জনসংখ্যার জম্মু-কাশ্মীরে থাকবে নির্বাচিত আইনসভা, যার মেয়াদ হবে পাঁচ বছর। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা-সহ বেশির ভাগ ক্ষমতা থাকবে কেন্দ্রের হাতে। লাদাখের তিন লক্ষ মানুষ এ বার সরাসরি কেন্দ্রের শাসনে। এতদিন জম্মু-কাশ্মীর থেকে ছ’জন সাংসদ যেতেন লোকসভায়। রাজ্য ভেঙে যাওয়ায় জম্মু-কাশ্মীর পাবে পাঁচ জন সাংসদ। লাদাখের সাংসদ সংখ্যা হবে এক।
আরও পড়ুন: উপত্যকায় উন্নয়নের নবযুগ শুরু হবে, বল্লভভাইয়ের জন্মজয়ন্তীতে কাশ্মীর বার্তা মোদীর
গত ৫ অগস্ট সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল করার কথা ঘোষণা করে কেন্দ্র। সংসদে তা অনুমোদনের পর সিদ্ধান্তে সিলমোহর দেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল হয়ে রাজ্য ভাগ হওয়ায় পূর্বতন জম্মু-কাশ্মীর সরকারের তৈরি ১৫০ আইনও অবলুপ্ত হল। এখন থেকে জম্মু কাশ্মীরের বাসিন্দা না হলেও সেখানে জমি লিজ নেওয়া যাবে। জমির বিষয়টি দেখবে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নির্বাচিত সরকার। গত বছরের জুন থেকে জম্মু-কাশ্মীরে জারি ছিল রাষ্ট্রপতি শাসন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy