ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ফাইল চিত্র।
এক সপ্তাহের মধ্যে পরপর দু’বার ইরানের বিদেশমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানের সঙ্গে কাবুল পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। পাঁচ দিন আগে তাজিকিস্তানে এসসিও বৈঠকে মুখোমুখি হয়েছিলেন দুই মন্ত্রী। গত কাল নিউ ইয়র্কে ফের রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ সম্মেলনের পার্শ্ব বৈঠকে মিলিত হতে দেখা গেল তাঁদের। সাম্প্রতিক অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে এই বৈঠকগুলি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
আফগানিস্তানের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্ব তথা কাবুলের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলির সঙ্গে জোরদার কূটনৈতিক দৌত্য শুরু করেছে নয়াদিল্লি। সূত্রের মতে, ভারতের মতো আফগানিস্তানের আর এক প্রতিবেশী দেশ ইরানও আফগানিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ক্ষমতাসীন হওয়ার পরে আফগানিস্তানে এই জঙ্গিপন্থায় পালাবদল ঘটল। ভারতের মতো তেহরানও ঘোষিত ভাবেই জানিয়েছে, তালিবান সরকারে সে দেশের সমস্ত সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব থাকুক এমনটাই চাওয়া হচ্ছে। বিশেষত হাজারা সম্প্রদায়ের হয়ে সরব হতে দেখা যাচ্ছে ইরান সরকারকে। আফগানিস্তানের শতাব্দী প্রাচীন প্রতিবেশী ইরান। কাবুলে তাদের সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক প্রভাব যথেষ্ট। তাদের সরাসরি গতিবিধি রয়েছে আফগানিস্তানে। এ হেন কাবুলে পাকিস্তান দাপিয়ে বেড়াবে, সেটা আদৌ কাম্য নয় ইরানের। তালিবান সরকারের সঙ্গে ভবিষ্যতে প্রয়োজনে দৌত্য ও দর কষাকষির জন্য ইরানকে কাজে লাগাতে চায় ভারত— এমনটাই মনে করছে কূটনৈতিক শিবির।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy