নাবালিকার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রধানশিক্ষক ও এক নাবালককে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রতীকী ছবি।
নাবালিকাকে নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল চার নাবালকের বিরুদ্ধে। পরে ওই চার নাবালক পালিয়ে যাওয়ার পর সেখানে যান স্কুলের প্রধানশিক্ষক। তাকে বাঁচাতে ঘটনাস্থলে গিয়েছেন প্রধানশিক্ষক, এমনটাই ভেবেছিল নির্যাতিতা। কিন্তু গণধর্ষণের পর ওই নাবালিকাকে আবার ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে প্রধানশিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের কাইমুল জেলায়।
গত শনিবার থানায় অভিযোগ দায়ের করে নির্যাতিতার পরিবার। তদন্তে নেমে শনিবারই ৫৫ বছর বয়সি ওই প্রধানশিক্ষক ও এক নাবালককে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, শনিবার সন্ধ্যায় বাড়ির বাইরে বেরিয়েছিল অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী। সেই সময় তাকে জোর করে চার নাবালক একটি নির্জন জায়গায় নিয়ে যায়। ওই চার নাবালকের মধ্যে দু’জন ছাত্রীর সহপাঠী। এর পর, চার নাবালক তাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। সেই দৃশ্য দেখতে পান প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক। ওই ব্যক্তিকে দেখে নাবালিকাকে ছেড়ে ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয় নাবালকরা। নির্যাতিতা ভেবেছিল, হয়তো তাকে উদ্ধার করবেন ওই শিক্ষক। কিন্তু, অভিযোগ, এর পর ওই শিক্ষকও তাকে ধর্ষণ করেন।
নাবালিকাকে ধর্ষণের পর তাকে বাড়ি পৌঁছে দেন শিক্ষক। নাবালিকার পরিবারকে তিনি জানান যে, নাবালকদের খপ্পর থেকে তাদের মেয়েকে উদ্ধার করেছেন তিনি। কিন্তু শিক্ষক চলে যাওয়ার পর গোটা ঘটনাটি পরিবারকে জানায় নাবালিকা। এর পরই পুলিশের দ্বারস্থ হয় তার পরিবার। চিকিৎসার জন্য একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল নাবালিকাকে। সে সুস্থ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy