Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Murder Case

প্রাক্তন বিধায়কের নাতিকে পিটিয়ে খুন! মেরে আধমরা করে রাস্তায় ফেলে গেলেন অভিযুক্তেরা

মৃতের নাম হিমাংশু সিংহ। তাঁর দাদু কেদার সিংহ এক সময় এলাকার বিধায়ক ছিলেন। পুলিশ জানিয়েছে, গত শনিবার রাত ১০টা নাগাদ গ্রামের রাস্তায় হিমাংশুকে সাত থেকে আট জন মিলে বেধড়ক মারধর করেন।

প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়কের নাতিকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ।

প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়কের নাতিকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ। প্রতীকী ছবি।

সংবাদ সংস্থা
লখনউ শেষ আপডেট: ০৯ জানুয়ারি ২০২৩ ০৯:৩৬
Share: Save:

প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়কের নাতিকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ। পুরনো শত্রুতার কারণে সাত-আট জন মিলে ৩৫ বছরের ওই যুবককে বেধড়ক মারধর করেন বলে পুলিশ সূত্রে খবর। মারের চোটে মৃত্যু হয় ওই যুবকের।

ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের মৌ জেলার কোপাগঞ্জ থানার মহৌর গ্রামের। মৃতের নাম হিমাংশু সিংহ। তাঁর দাদু কেদার সিংহ এক সময় ওই এলাকার বিধায়ক ছিলেন। পুলিশ জানিয়েছে, গত শনিবার রাত ১০টা নাগাদ গ্রামের রাস্তায় হিমাংশুকে সাত থেকে আট জন মিলে বেধড়ক মারধর করেন। আধমরা করে ফেলে রেখে সেখান থেকে চলে যান অভিযুক্তেরা। পরে হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর।

মৌয়ের এএসপি ত্রিভুবননাথ ত্রিপাঠী জানিয়েছেন, এই ঘটনায় একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। হিমাংশুর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ আরও জানিয়েছে, হিমাংশুর দাদু কেদার ১৯৮০ সালে কংগ্রেসের টিকিটে ভোটে জিতে বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন। শনিবার রাতে হিমাংশু পাশের গ্রামের পঞ্চায়েতে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁর সঙ্গে এক দল লোকের বচসা হয়। বচসা ক্রমে গড়ায় হাতাহাতিতে। যুবককে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করেন অভিযুক্তেরা। তার পর আধমরা অবস্থায় রাস্তায় ফেলে রেখে চলে যান। যন্ত্রণায় বেশ কিছু ক্ষণ ছটফট করেন হিমাংশু। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসা চলাকালীন যুবকের মৃত্যু হয়।

পুলিশের অনুমান, হিমাংশুর সঙ্গে অভিযুক্তদের পুরনো কোনও শত্রুতা ছিল। তা নিয়েই বচসা হয় শনিবার রাতে। কারা এই কাজ করলেন, ঠিক কী নিয়ে গোলমালের সূত্রপাত, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

অন্য বিষয়গুলি:

Murder Case Uttar Pradesh UP Crime
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy