Advertisement
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
UP Rain

বানভাসি উত্তরপ্রদেশের বহু জেলা, বারাণসীতে ফুঁসছে গঙ্গা, সতর্কতা জারি গুজরাত এবং মহারাষ্ট্রেও

বুধবার ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে গোয়া, উত্তরাখণ্ড, মহারাষ্ট্র, গুজরাত, কেরল, কর্নাটক, হিমাচল প্রদেশ, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, অন্ধপ্রদেশ, তেলঙ্গানায়।

বন্যা পরিস্থিতি উত্তরপ্রদেশে।

বন্যা পরিস্থিতি উত্তরপ্রদেশে। ছবি: পিটিআই।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৪ ১২:০৭
Share: Save:

ভারী বৃষ্টির জেরে উত্তরপ্রদেশের বেশির ভাগ অংশে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় সূত্রের খবর, গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে রাজ্যের বহু জেলা প্লাবিত হয়েছে হয়েছে। ফলে স্বাভাবিক জনজীবন ভয়ানক ভাবে বিপর্যস্ত। তার সঙ্গে গঙ্গার জলস্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় নদী সংলগ্ন এলাকাগুলিতে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার নিয়েছে। রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সোমবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।

শুধু উত্তরপ্রদেশই নয়, বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বিহারেও। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি মুজফ্‌ফরপুরের। বাগমতী এবং লখনদেই নদী বিপদসীমা ছুঁয়ে ফেলেছে। নদীর জল বসতি এলাকায় ঢুকে প্লাবিত হয়েছে বকুচী, পতারি, অন্দামা, বসঘট্টা নওয়াদা, গঙ্গৈয়া গ্রাম। প্রায় ৫০ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত। মৌসম ভবন জানিয়েছে, বিহার উত্তরপ্রদেশের পাশাপাশি গুজরাত, মহারাষ্ট্র, কর্নাটক এবং গোয়ায় মঙ্গলবার ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এই রাজ্যগুলিতে চূড়ান্ত সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এ ছাড়াও মধ্যপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, ছত্তীসগঢ়, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তেলঙ্গানায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।

বুধবার ভারী বৃষ্টির সতর্কতা দেওয়া হয়েছে গোয়া, উত্তরাখণ্ড, মহারাষ্ট্র, গুজরাত, কেরল, কর্নাটক, হিমাচল প্রদেশ, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, ওড়িশা এবং ছত্তীসগঢ়ে। অন্য দিকে, বিহার, পঞ্জাব, দিল্লিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। সঙ্গে ৩০-৪০ কিমি বেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়াও।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

UP Heavy Rainfall
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE