প্রতীকী ছবি।
ঝাড়খণ্ডের বেশ কয়েকটি জায়গায় ভূকম্প অনুভূত হয়েছে শনিবার সকালে। কেঁপে উঠেছে এবং জামশেদপুরও। কম্পন অনুভব করতেই লোকজন ঘরবাড়ি ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন তাঁরা। তবে এই কম্পনের জেরে কোনও ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি।
জানা গিয়েছে, কম্পনের তীব্রতা ছিল ৪.৩। জামশেদপুর, রাঁচী এবং চক্রধরপুরে শনিবার সকাল ৯.২০ নাগাদ কম্পন অনুভূত হয়। এ ছাড়াও আরও কয়েকটি জেলাও কেঁপেছে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। কম্পনের উৎসস্থল ছিল খারসাওয়া জেলা থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে। জামশেদপুরের বেশ কয়েকটি জায়গায় কম্পন অনুভূত হয়েছে। রাঁচীর তামারেও কম্পন অনুভূত হয়। এ ছাড়া চক্রধরপুরের বেশ কয়েকটি জায়গা কেঁপে উঠেছে।
২০২৩ সালের অক্টোবরে ঝাড়খণ্ডে ভূমিকম্প হয়। কম্পনের তীব্রতা ছিল ৩.৭। উৎসস্থল ছিল রাজ্যের দুমকা জেলার উত্তর এবং উত্তর-পূর্ব থেকে ২৪ কিলোমিটার দূরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫ কিলোমিটার গভীরে। ওই বছরেরই ডিসেম্বরে কম্পন অনুভূত হয় ঝাড়খণ্ডে। সেই সময় রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৩-এর আশপাশেই ছিল। জামশেদপুরের এক বাসিন্দার দাবি, বাড়িতেই ছিলেন তিনি। আচমকা একটা ঝটকা অনুভব করেন। তখনই বুঝতে পারেন ভূমিকম্প হচ্ছে। তত ক্ষণে আশপাশে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। আতঙ্কিত হয়ে লোকজন রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy