দিল্লির ভোরের দৃশ্য। — প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
শৈত্যপ্রবাহ থামার নাম নেই। তবু দিল্লি-সহ উত্তর ভারতে ধোঁয়াশার দাপট অব্যাহত। কোথাও কোথাও দৃশ্যমানতা নেমে গিয়েছে শূন্যে। যার জেরে বুধের সকালেও রাজধানীতে পরিবর্তন করতে হয়েছে একাধিক বিমানের সময়সূচি।
বুধবার ভোর থেকেই রাজধানী দিল্লি এবং সংলগ্ন অঞ্চল ঢেকেছে ধোঁয়াশার পুরু আস্তরণে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে থাকলেও বেশিরভাগ এলাকাতেই দৃশ্যমানতা উল্লেখযোগ্য ভাবে কমে গিয়েছে। নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকায় দৃশ্যমানতা শূন্যে নেমে গিয়েছে। বুধের সকাল পর্যন্ত অন্তত ১৮৭টি বিমানের সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। বাতিল করতে হয়েছে সাতটি বিমান। বিমানবন্দরের জারি করা সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে, যে বিমানগুলি সিএটি-৩ এর আওতায় পড়ে না, সেই বিমানগুলির ক্ষেত্রে ওঠানামায় দেরি হতে পারে। নয়াদিল্লি রেলওয়ে স্টেশন, শঙ্কর বিহার এবং উত্তরপ্রদেশ সংলগ্ন এলাকাগুলিতেও দৃশ্যমানতা কমে গিয়েছে। যার জেরে ব্যাহত হয়েছে রেল পরিষেবাও। মঙ্গলবারও কুয়াশার কারণে দিল্লি আসা-যাওয়ার একাধিক উড়ানের সময়সূচি বদলানো হয়েছিল। বিলম্বিত হয়েছিল অন্তত ৩৯টি ট্রেন।
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই দিল্লি ও সংলগ্ন এলাকায় ঘন কুয়াশার কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর (আইএমডি)। জানানো হয়েছে, আগামী কয়েক দিন কুয়াশার দাপট চলবে। ভোগান্তি এড়াতে যাত্রীদের রেল এবং সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে বলা হয়েছে। বুধবার সকালেও রাজধানীর বাতাসের গড় গুণগত মান বা একিউআই ‘খুব খারাপ’ পর্যায়ে রয়েছে। বুধবার সকাল ৮টা নাগাদ অশোক বিহারে ৪০৬ (ভয়ানক), রোহিনীতে ৪০৬ (ভয়ানক), চাঁদনি চকে ৩১৩ (খুব খারাপ) এবং অরবিন্দ মার্গে ২৩১ (খারাপ) একিউআই রেকর্ড হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy