Advertisement
E-Paper

১৮ হাজার ধার নেয় কিশোর, ফেরত চাইলেই জুটত হুমকি! রাগের বশে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার চার

১৯ জানুয়ারি নিহতের বাবা পুলিশে ছেলের নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ দায়ের করেন। এর পরই তদন্তে নামে পুলিশ। গত শুক্রবার মনজিতের দেহ উদ্ধার করা হয়।

১৯ জানুয়ারি নিহতের বাবা পুলিশে ছেলের নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ দায়ের করেন।

১৯ জানুয়ারি নিহতের বাবা পুলিশে ছেলের নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ দায়ের করেন। প্রতীকী ছবি।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৭ জানুয়ারি ২০২৩ ০৯:৫০
Share
Save

১৮ হাজার টাকা ধার করেও শোধ দিতে পারেনি ১৪ বছরের কিশোর। শাস্তিস্বরূপ ওই কিশোরকে খুন করার অভিযোগ সাত যুবকের বিরুদ্ধে। নয়াদিল্লির শাহবাদ ডেইরি এলাকার ঘটনা। ২২ জানুয়ারি ওই এলাকার একটি ড্রেন থেকে কিশোরের দেহ উদ্ধার করা হয়। মৃত কিশোরের নাম মনজিৎ। ৮ জানুয়ারি রাত থেকে সে নিখোঁজ ছিল।

১৯ জানুয়ারি নিহতের বাবা পুলিশে ছেলের নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ দায়ের করেন। এর পরই তদন্তে নামে পুলিশ। গত শুক্রবার মনজিতের দেহ উদ্ধার করা হয়। তদন্ত চলাকালীন এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে চার যুবক— হর্ষিত, বিক্রম, বিপিন এবং পঙ্কজকে গ্রেফতার করে পুলিশ। শাহবাদ ডেইরিতে একটি কাপড়ের দোকান চালাতেন হর্ষিত এবং বিক্রম। বিপিন এবং পঙ্কজ তাঁদের বন্ধু। জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাঁরা মনজিৎকে খুন করার কথা স্বীকার করেছেন বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত যুবকেরা জানিয়েছেন, মনজিৎ টাকা না দিয়ে দিনের পর দিন হর্ষিত এবং বিক্রমের দোকান থেকে জামাকাপড় কিনত। এ ছাড়াও মনজিৎ তাঁদের কাছ থেকে প্রায় ১৮ হাজার টাকা ধার নিয়েছিল। টাকা ফেরত চাইলেই হর্ষিত এবং বিক্রমের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়েরের হুমকি দিত সে। এর পরই রাগের বশে তাঁরা মনজিৎকে খুন করেন বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন। এই ঘটনায় তাঁদের আরও তিন বন্ধু সাহায্য করেন বলে জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। ওই তিন যুবক বর্তমানে পলাতক।

পুলিশ ইতিমধ্যেই পলাতক তিন যুবককে খুঁজে বার করতে তৎপর হয়েছে। পুরো ঘটনাটি খতিয়ে দেখতে বিস্তারিত তদন্ত শুরু হয়েছে বলেও পুলিশ সূত্রে খবর।

Delhi Murder Crime Teenager Death

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}