গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
জরুরি ভিত্তিতে টিকাকরণ শুরু হয়ে গিয়েছে দেশ। তবে নিয়ন্ত্রণে থাকলেও তার মধ্যেই দেশে নয়া সংক্রমণ অব্যাহত। রবিবার ফের ১৫ হাজার মানুষ নতুন করে কোভিডে সংক্রমিত হয়েছেন গোটা দেশে। সামান্য হলেও শনিবারের তুলনায় বেড়েছে মৃত্যুও। তবে অন্যান্য দেশের তুলনায় সুস্থতায় এনেকটাই এগিয়ে ভারত।
রবিরার সকালে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে, সেই অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১৫ হাজার ১৪৪ জনের দেহে কোভিড সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এর ফলে এই মুহূর্তে দেশে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে ১ কোটি ৫ লক্ষ ৫৭ হাজার ৯৮৫ হল। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ২ লক্ষ ৮ হাজার ৮২৬।
তবে নতুন করে যত জন সংক্রমিত হয়েছেন, তার চেয়ে ঢের বেশি মানুষ গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ দিন মোট ১৭ হাজার ১৭০ জন রোগী করোনা থেকে সেরে উঠেছেন বলে জানা গিয়েছে। দেশে মোট আক্রান্তের মধ্যে ১ কোটি ১ লক্ষ ৯৬ হাজার ৮৮৫ জন রোগীই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এই মুহূর্তে দেশে সুস্থতার হার ৯৬.৫৮ শতাংশ।
তবে নতুন করে যত জন সংক্রমিত হয়েছেন, তার চেয়ে ঢের বেশি মানুষ গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ দিন মোট ১৭ হাজার ১৭০ জন রোগী করোনা থেকে সেরে উঠেছেন বলে জানা গিয়েছে। দেশে মোট আক্রান্তের মধ্যে ১ কোটি ১ লক্ষ ৯৬ হাজার ৮৮৫ জন রোগীই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এই মুহূর্তে দেশে সুস্থতার হার ৯৬.৫৮ শতাংশ।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন।)
আরও পড়ুন: কো-উইন অ্যাপে সমস্যা, ১৮ তারিখ পর্যন্ত টিকাকরণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত মহারাষ্ট্রে
তবে শনিবার যেখানে গোটা দেশে ১৭৫ জন করোনা রোগী মারা গিয়েছিলেন, এ দিন সেই সংখ্যাটা সামান্য বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮১ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে মহারাষ্ট্রেই প্রাণ হারিয়েছেন ৫২ জন। কেরল, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশে যথাক্রমে ২৭, ১৫ এবং ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নোভেল করোনার প্রকোপে দেশে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ৫২ হাজার ২৭৪ জন মারা গিয়েছেন।
প্রতি দিন যত জন রোগীর কোভিড পরীক্ষা হয় এবং তার মধ্যে প্রতি ১০০ জনে যত জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে, তাকে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার বলা হয়। গত ২৪ ঘণ্টায় ৭ লক্ষ ৭৯ হাজার ৩৭৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়, গতকাল যা ছিল ৮ লক্ষ ৩ হাজার ৯০। কম সংখ্যক নমুনা পরীক্ষার পরেও ১৫ হাজারের বেশি নয়া সংক্রমণ ধরা পড়াতেই সংক্রমণের হার বেড়ে ১.৯৪ শতাংশ হয়েছে, গতকাল যা ১.৮৯ শতাংশ ছিল।
প্রতি দিন যত জন রোগীর কোভিড পরীক্ষা হয় এবং তার মধ্যে প্রতি ১০০ জনে যত জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে, তাকে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার বলা হয়। গত ২৪ ঘণ্টায় ৭ লক্ষ ৭৯ হাজার ৩৭৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়, গতকাল যা ছিল ৮ লক্ষ ৩ হাজার ৯০। কম সংখ্যক নমুনা পরীক্ষার পরেও ১৫ হাজারের বেশি নয়া সংক্রমণ ধরা পড়াতেই সংক্রমণের হার বেড়ে ১.৯৪ শতাংশ হয়েছে, গতকাল যা ১.৮৯ শতাংশ ছিল।
দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্রতেই এখনও পর্যন্ত সবথেকে বেশি সংখ্যক মানুষ করোনার প্রকোপে প্রাণ হারিয়েছেন। সেখানে মোট ৫০ হাজার ৩৮৮ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তামিলনাড়ু। সেখানে ১২ হাজার ২৫৭ জন করোনা রোগীর প্রাণহানি ঘটেছে। কর্নাটকে করোনার প্রকোপে প্রাণ গিয়েছে ১২ হাজার ১৬২ জনের। দিল্লিতে ১০ হাজার ৭৩৮ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে সব মিলিয়ে। বাংলায় করোনার প্রকোপে প্রাণ গিয়েছে ১০ হাজার ৪১ জনের।
আরও পড়ুন: প্রতিবাদী কৃষক নেতাদের তলব এনআইএ-র, ক্ষুব্ধ অকালি দল
তবে আমেরিকার তুলনায় ভারতের পরিস্থিতি অনেকটাই স্বস্তিদায়ক। বিশ্ব করোনা তালিকায় শীর্ষে থাকা আমেরিকায় ২ কোটিরও বেশি মানুষ করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। অতিমারির এক বছর পূর্ণ হতে চললেও এখনও পর্যন্ত সেখানে দৈনিক ২ লক্ষেরও বেশি সংক্রমণ বৃদ্ধি ঘটছে। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে পরিস্থিতি মাঝে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে এলেও, এই মুহূর্তে সেখানে দৈনিক ৬০ হাজারের বেশি নতুন সংক্রমণ ধরা পড়ছে।
(জরুরি ঘোষণা: কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য কয়েকটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই হেল্পলাইন নম্বরগুলিতে ফোন করলে অ্যাম্বুল্যান্স বা টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত পরিষেবা নিয়ে সহায়তা মিলবে। পাশাপাশি থাকছে একটি সার্বিক হেল্পলাইন নম্বরও।
• সার্বিক হেল্পলাইন নম্বর: ১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২
• টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-২৩৫৭৬০০১
• কোভিড-১৯ আক্রান্তদের অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-৪০৯০২৯২৯)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy