ফাইল চিত্র।
পাঁচ বছরের কমবয়সি শিশুদের মাস্ক না-পরলেও চলবে বলে সুপারিশ করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এর পাশাপাশি ১৮ বছরের কমবয়সিদের জন্য আজ যে কোভিড নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, ১৮-র কমবয়সিদের যাতে রেমডেসিভিয়ার না-দেওয়া হয়। করোনায় আক্রান্ত কিন্তু উপসর্গহীন শিশুদের বাড়িতেই চিকিৎসার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে। উপসর্গ না-থাকলে শিশুদের ওষুধ দেওয়ারও প্রয়োজন নেই। জ্বর থাকলে ৪-৬ ঘণ্টার ব্যবধানে প্যারাসিটামল দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। সংক্রমিত শিশুদের অক্সিজেনের পরিমাণ ৯৪ শতাংশের নীচে নামলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করার কথাও বলা হয়েছে। পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক মনে হলে তবেই অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ওষুধ ব্যবহারে জোর দিয়েছে কেন্দ্র।
গুরুতর অসুস্থ শিশুদের শরীরে অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিসট্রেস সিনড্রোমের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ভেন্টিলেশন শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বড়দের মতোই ছোটদেরও খুব প্রয়োজন না হলে স্টেরয়েডের ব্যবহার এড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, স্টেরয়েড দিলেও ধীরে ধীরে কমাতে হবে ডোজ়। সূত্রের মতে, ৫ বছরের কম বয়সিদের মাস্ক না পরার সুপারিশ করার কারণ, ওই বয়সের শিশুদের মাস্কেরগুরুত্ব বোঝার যেমন বয়স হয়নি, তেমনই বেশি ক্ষণ মাস্ক পরে থাকলে শরীরে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যা ক্ষতিকর। ৬-১১ বছর বয়সিদেরও অভিভাবকের নজরদারিতে মাস্ক পরায় জোর দেওয়া হয়েছে।
২১ জুন থেকে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সকলকে বিনামূল্যে টিকা দেওয়া হবে বলে আজ ফের জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এ ছাড়া, কোউইনে নাম নথিভুক্ত না-করেই প্রাপ্তবয়স্করা সরাসরি টিকাকরণ কেন্দ্রে গিয়ে প্রতিষেধক নিতে পারবেন বলে যে ঘোষণা করা হয়েছিল, সেটিও ২১ জুন থেকে কার্যকর করার পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy