গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
দেশ জুড়ে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৮৫ লক্ষের গণ্ডি পার করল। তবে স্বস্তি দিয়ে ফের কমল দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা। ওই সংখ্যা কমায় স্বাভাবিক ভাবেই নিম্নমুখী হয়েছে ১ দিনের ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হারও। সেই সঙ্গে কমেছে দৈনিক মৃতের সংখ্যাও। করোনার থেকে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যায় কমলেও আগের থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় বেড়েছে সুস্থতার হার।
রবিবার সকালে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, দেশে এখনও পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৫ লক্ষেরও বেশি। মোট ৮৫ লক্ষ ৭ হাজার ৭৫৪ জনের মধ্যে সংক্রমণ ঘটেছে বলে মন্ত্রক সূত্রে খবর।
শনিবার দেশ জুড়ে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা ৫০ হাজারের বেশি হলেও এ দিন তা কমেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৪৫ হাজার ৬৭৪ জনের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
আরও পড়ুন: আরও পড়ুন: টিকায় অগ্রাধিকার করোনা-যোদ্ধাদের
আরও পড়ুন: ট্রাম্পের বদলে বাইডেনে ভারতের বিশেষ কিছু লাভ হবে না
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )
প্রতিদিন যত সংখ্যক কোভিড পরীক্ষা করা হচ্ছে, তার মধ্যে যত শতাংশের রিপোর্ট পজিটিভ আসছে, তাকেই পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার বলা হয়। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের হিসাব অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় টেস্টের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। ওই সময়ের মধ্যে ১১ লক্ষ ৯৪ হাজার ৪৮৭ জনের কোভিড টেস্ট হয়েছে। তার মধ্যে পজিটিভ রিপোর্টের সংখ্যা আগের দিনের থেকে কম হওয়ায় কমেছে ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার। এ দিন তা দাঁড়িয়েছে ৩.৮২ শতাংশে। গত কাল তা ছিল ৪.৫২ শতাংশ ছিল।
প্রতিদিন যত সংখ্যক কোভিড পরীক্ষা করা হচ্ছে, তার মধ্যে যত শতাংশের রিপোর্ট পজিটিভ আসছে, তাকেই পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার বলা হয়। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের হিসাব অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় টেস্টের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। ওই সময়ের মধ্যে ১১ লক্ষ ৯৪ হাজার ৪৮৭ জনের কোভিড টেস্ট হয়েছে। তার মধ্যে পজিটিভ রিপোর্টের সংখ্যা আগের দিনের থেকে কম হওয়ায় কমেছে ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার। এ দিন তা দাঁড়িয়েছে ৩.৮২ শতাংশে। গত কাল তা ছিল ৪.৫২ শতাংশ ছিল।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
আক্রান্তের সংখ্যা ৮৫ লক্ষের গণ্ডি পার করলেও এর মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যাটাও উল্লেখযোগ্য। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের হিসাব অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত ৭৮ লক্ষ ৬৮ হাজার ৯৬৮ জন কোভিড রোগী পুরোপুরি সেরে উঠেছেন। ফলে এই মুহূর্তে দেশে করোনায় আক্রান্ত সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫ লক্ষ ১২ হাজার ৬৬৫। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪৯ হাজার ৮২ জন। এর ফলে সুস্থতার হারেও বৃদ্ধি হয়েছে। এ দিন তা দাঁড়িয়েছে ৯২.৪৯ শতাংশে।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
এ দেশের পাশাপাশি আমেরিকা বা ব্রাজিলে করোনার পরিসংখ্যানও উদ্বেগজনক। আমেরিকায় গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১১ লক্ষ ৮ হাজার ৭৭১ জন। অন্যদিক, ওই সময়ের মধ্যে ব্রাজিলেও ২২ হাজার ৩৮০ জনের মধ্যে সংক্রমণ ঘটেছে। সব মিলিয়ে আমেরিকায় ৯৮ লক্ষ ৫১ হাজার ৭১৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ব্রাজিলে ওই সংখ্যাটা হল ৫৬ লক্ষ ৫৩ হাজার ৫৬১।
এ দেশের পাশাপাশি আমেরিকা বা ব্রাজিলে করোনার পরিসংখ্যানও উদ্বেগজনক। আমেরিকায় গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১১ লক্ষ ৮ হাজার ৭৭১ জন। অন্যদিক, ওই সময়ের মধ্যে ব্রাজিলেও ২২ হাজার ৩৮০ জনের মধ্যে সংক্রমণ ঘটেছে। সব মিলিয়ে আমেরিকায় ৯৮ লক্ষ ৫১ হাজার ৭১৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ব্রাজিলে ওই সংখ্যাটা হল ৫৬ লক্ষ ৫৩ হাজার ৫৬১।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )
ভারতে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মহারাষ্ট্র (১৭ লক্ষ ১৪ হাজার ২৭৩), কর্নাটক (৮ লক্ষ ৪৪ হাজার ১৪৭), অন্ধ্রপ্রদেশ (৮ লক্ষ ৪০ হাজার ৭৩০) এবং তামিলনাড়ু (৭ লক্ষ ৪১ হাজার ৪৮৮)-র আক্রান্ত রোগীর পরিসংখ্যান। পশ্চিমবঙ্গে আক্রান্তের সংখ্যাও ৪ লক্ষের গণ্ডি পার করেছে। যদিও সব রাজ্যেই প্রতিদিন সুস্থ রোগীর সংখ্যাতেও বৃদ্ধি হচ্ছে।
(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy