ছবি: সংগৃহীত।
করিমগঞ্জ জেলায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের হার ব্যাপক বেড়ে চলেছে। মঙ্গলবার জেলায় ২৩৮ জনের র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট হয়েছে। তাঁদের ৪০ জনের পজ়িটিভ ধরা পড়ে। হিসেব কষলে ১৭ শতাংশ। আগে এই হার ৪-৫ শতাংশে সীমিত ছিল। আচমকা কোভিডে আক্রান্তের হার বেড়ে যাওয়ায় জেলা জুড়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। উদ্বিগ্ন জেলাশাসক, স্বাস্থ্যকর্তারাও। করিমগঞ্জের জেলাশাসক আনবুথান এমপি বলেন, “করোনার গণসংক্রমণের দরুনই এমনটা হয়েছে। একে ঠেকানোর জন্য বৃহস্পতিবার থেকে ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ন’দিনের লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।
জেলাশাসকরা ন’দিনের লকডাউন বললেও আসলে এটি ১১ দিনের। কারণ ৪ সেপ্টেম্বর শুক্রবার। তার পরে শনি ও রবিবার সাপ্তাহিক লকডাউন আগে থেকেই বলবত রয়েছে। টানা ১১ দিনের লকডাউন জারি হয়েছে কাছাড়-হাইলাকান্দিতেও।
করোনাভাইরাস নিয়ে উদ্বেগে থাকলেও একাংশ মানুষ লকডাউন-নির্দেশিকার বিরুদ্ধে সরব। তাঁরা বুধবার শিলচরের রাঙিরখাড়িতে বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের যুক্তি, স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নতি না ঘটিয়ে লকডাউনে করোনা দমন সম্ভব নয়। তাতে গরিব মানুষেরই কষ্ট বাড়ে। রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী পীযূষ হাজরিকা বুধবার শিলচরে জানান, ক্রমশ স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নতি হচ্ছে। শিলচর মেডিক্যাল কলেজে এই সময়ে ১৬ শয্যার আইসিইউ রয়েছে। আরও ৪০ শয্যার একটি আইসিইউ তৈরির কাজ চলছে। ১০ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করতে ঠিকাদারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy