প্রতীকী ছবি।
মঙ্গলবার সনিয়া গান্ধীকে ইডি-র জিজ্ঞাসাবাদের দ্বিতীয় দিনে কংগ্রেসের সদর দফতরেই দলের শীর্ষনেতারা সত্যাগ্রহে বসবেন। দলের লোকসভা ও রাজ্যসভার সাংসদরা ধর্নায় বসবেন সংসদ চত্বরে গান্ধী মূর্তির সামনে।
ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় রাহুল গান্ধীকে ইডি-র জিজ্ঞাসাবাদের পাঁচ দিন ও গত সপ্তাহে সনিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের প্রথম দিনে কংগ্রেস নেতারা দলের সদর দফতর থেকে ইডি-র দফতর পর্যন্ত মিছিল করার চেষ্টা করেছিলেন। দিল্লি পুলিশ তাঁদের আটক করে বিভিন্ন থানায় তুলে নিয়ে গিয়ে সারা দিন আটকে রেখেছিল। মঙ্গলবার ফের সনিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। আজ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা এআইসিসি-র দফতরে মঙ্গলবারের রণকৌশল নিয়ে বৈঠকে বসেন। সেখানেই ঠিক হয়, কংগ্রেস দফতরেই শান্তিপূর্ণ সত্যাগ্রহ হবে। রাজ্যগুলিকেও একই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।রাজঘাটে সত্যাগ্রহের অনুমতি চাইলেও পুলিশ তা দেয়নি বলে কংগ্রেসের দাবি।
বিজেপি পাল্টা প্রশ্ন তুলেছে, গান্ধী পরিবার কি আইনের ঊর্ধ্বে? নরেন্দ্র মোদী যদি মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন গুজরাত হিংসার তদন্তে গঠিত সিট-এর সামনে হাজির হতে পারেন, তা হলে কংগ্রেসের আপত্তি কীসের? গুজরাতের কংগ্রেস নেতা শক্তিসিন গোহিলের বক্তব্য, “বিজেপি এ সব বলে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। আসলে গুজরাতের ঘটনায় বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব মোদীর পাশে দাঁড়ায়নি। তিনি দলের সমর্থনই পাননি। বিজেপি মোদীর থেকে দূরত্ব তৈরি করেছিল। অটলবিহারী বাজপেয়ী তাঁকে রাজধর্ম পালনের কথা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন। বিজেপির বিধায়কেরা আদালতে গিয়ে সিট-এর তদন্ত ঠেকানোর চেষ্টা করেছিলেন। হাই কোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট তা খারিজ করে দেওয়ায় মোদীকে বাধ্য হয়ে সিট-এর সামনে হাজির হতে হয়।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy