প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরা।—ছবি পিটিআই।
প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরাকে কি এ বার রাজ্যসভায় দেখা যাবে! কংগ্রেসের একাংশে এই নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। আগামী এপ্রিলে ৫১টি, জুনে ৫টি, জুলাইয়ে ১টি এবং নভেম্বরে আরও ১১টি আসন শূন্য হবে রাজ্যসভায়। এই ৬৮ আসনে নির্বাচনের পরে সংসদের উচ্চকক্ষে শক্তি কমবে বিরোধীদের, গরিষ্ঠতা অর্জনের পথে আরও খানিকটা এগোবে বিজেপি।
উচ্চকক্ষের মোট ২৪৫টি আসনের মধ্যে বিজেপির সদস্য সংখ্যা ৮২, কংগ্রেসের ৪৬। এ বছর খালি হবে এমন ১৯টি রাজ্যসভা আসন রয়েছে কংগ্রেসের হাতে। এর ৯টি তাদের হাতছাড়া হতে পারে কর্নাটক, অন্ধ্র, তেলঙ্গানা, মেঘালয় ও অসমে শক্তি কমায়। কংগ্রেস যদিও আত্মবিশ্বাসী, সহযোগী দলগুলির সহযোগিতায় ওই ৯টি আসন তাদের হাতেই থাকবে। এ ছাড়া ছত্তীসগঢ়, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় থাকারও সুবিধে মিলবে। এই সুযোগে প্রিয়ঙ্কা, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালাদের সংসদের উচ্চকক্ষে পাঠানোর চেষ্টা হবে— এমন জল্পনা শুরু হয়েছে দলে। প্রিয়ঙ্কাকে সংসদে পাঠানোর প্রশ্নে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী এর আগে তিন বার বারণ করে দিয়েছেন। তার পরেও কংগ্রেসের একটি অংশ প্রিয়ঙ্কাকে রাজ্যসভায় পাঠাতে তৎপর। ছত্তীসগঢ় থেকে প্রিয়ঙ্কাকে রাজ্যসভায় পাঠাতে রাজি তারা।
আগামী এপ্রিল ও জুনে কংগ্রেসের যে সব রাজ্যসভা সদস্যের মেয়াদ ফুরোচ্ছে, তাঁদের মধ্যে মোতিলাল ভোরা, মধুসূদন মিস্ত্রি, কুমারী শৈলজা, দিগ্বিজয় সিংহ, বি কে হরিপ্রসাদ, এম ভি রাজীব গৌড়া ফের টিকিট পেতে পারেন। কিন্তু রাজ বব্বর বা পি এল পুনিয়ার ক্ষেত্রে তা হওয়ার সম্ভাবনা কম। লোকসভা ভোটে হেরে কংগ্রেসের অনেক নেতাই এখন রাজ্যসভার টিকিট পেতে আগ্রহী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy