মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও সনিয়া গাঁধী।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন্দ্রীয় দফতরে যোগদানের নির্দেশকে দেশের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোকে ধ্বংস করার চেষ্টা বলে মনে করছে কংগ্রেস। শনিবার এআইসিসি-র মুখপাত্র রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালা টুইটারে লেখেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিবকে দিল্লি তলবের ঘটনা মোদী সরকারের একটি খারাপ সিদ্ধান্ত। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর উপর প্রাণঘাতী আঘাত। গণতন্ত্রের উপর কেন্দ্রের এই মারাত্মক আক্রমণ দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করবে’।
Modi Govt’s Malicious Recall of Bengal Chief Secretary is death knell for Federalism.
— Randeep Singh Surjewala (@rssurjewala) May 29, 2021
Union Govt’s Lethal Assault on Democracy will create Anarchy in the Country!!
Our Statement-: pic.twitter.com/ALjUUDwhXt
টুইটের সঙ্গেই আলাপনের দিল্লিতে বদলির কেন্দ্রীয় নির্দেশ সম্পর্কে এআইসিসি-র বিবৃতি প্রকাশ করেছেন রণদীপ। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে বিবৃতিতে রয়েছে নারদ-কাণ্ডে ৪ নেতা-মন্ত্রীর গ্রেফতারির প্রসঙ্গও। সেখানে কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দলকে লেখা বিচারপতি অরিন্দম সিন্হার চিঠির প্রসঙ্গও তোলা হয়েছে।
বিবৃতিতে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, মাত্র ৪ দিন আগে মুখ্যসচিব পদে আলাপনের কার্যকালের ৩ মাসের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আবেদন মঞ্জুর করেও কেন শুক্রবার রাতে তাঁকে দিল্লি তলব করা হল? মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের সঙ্গে কোনও আলোচনা না করে এমন পদক্ষেপের পিছনে রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্টতা রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন কংগ্রেস মুখপাত্র।
নারদ মামলায় ধৃত ৪ জনের জামিন প্রসঙ্গে হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ যে ভাবে সিবিআইয়ের আবেদনকে লিখিত হলফনামা বা রিট পিটিশন হিসেবে গ্রহণ করেছিল তা নিয়ে চিঠিতে প্রশ্ন তুলেছিলেন বিচারপতি সিন্হা। ওই ঘটনার উল্লেখ করে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে বিচারবিভাগের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের চেষ্টার অভিযোগও করেছে কংগ্রেস।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy