এই ভিডিয়োটি চম্বল নদীর নয়। কোনও কুমিরও ছিল না। ভিডিয়োটি নিয়ে শোরগোল পড়ার পরই ‘ইন্ডিয়া টুডে’ ঘটনাটির FACT CHECK করে। তাতে দেখা যায়, ভিডিয়োটি ২০২১-এর জুন মাসের। ফেসবুকে শেয়ার করা হয়েছিল। ভিডিয়োটি শেয়ারের পর জায়গার নাম লেখা হয়েছিল সিলেট, বাংলাদেশ। ওই বছরেরই অগস্টে ইউটিউবে এ রকমই একটি ভিডিয়ো আপলোড করা হয়েছিল।
ভিডিয়োর ক্যাপশনে জায়গাটির নাম লেখা হয়েছিল চাঁদপুর খাঁড়ি। পদ্মা এবং মেঘনা যেখানে বঙ্গোপসাগরে মিলছে। ২০২১-এর জুন এবং অগস্টের দু’টি ভিডিয়ো খতিয়ে দেখার পর দাবি করা হয়, দু’টি একই ঘটনার দৃশ্য। যে ভাবে লুঙ্গি পরা কয়েক জনকে ওই কিশোরকে উদ্ধার করতে দেখা গিয়েছিল, তাঁরা বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্য নন। শুধু তাই নয়, কিশোরের আশপাশে যে কালোরঙা বস্তুগুলি ভাসতে দেখা গিয়েছিল, সেগুলি কুমিরও নয়।
নেটমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই ভিডিয়ো দেখে বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমও খবরটি করেছিল। আনন্দবাজার অনলাইনও এই খবরটি করে।
নদীতে প্রবল স্রোত। তার মধ্যেই দেখা গেল এক কিশোর এক বার ডুবছে, এক বার ভাসছে। আর তাঁকে বাঁচানোর জন্য চিৎকার করছে। শিউরে ওঠা সেই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছে।
কিশোরটির কয়েক হাত দূরেই তখন কয়েকটি কুমির ঘোরাফেরা করছিল। স্রোতের সঙ্গে লড়াই করতে করতে এগিয়ে যাচ্ছিল ওই কিশোর। হঠাৎই একটি উদ্ধারকারী নৌকাকে সেই স্রোত ঠেলে এগিয়ে আসতে দেখা যায়।
Thank You SDRF बच्चे ने हिम्मत दिखाई, मगरमच्छ भी पास आ गये थे लेकिन SDFR ने ततपरता दिखाई और सही वक़्त पर बच्चे को बचा लिया, #चंबल
— Pintu Lal Meena (@PintuPahadi) August 24, 2022
ग्रेट जॉब साथियो @ashokgehlot51 @GovindDotasra @rahulprakashIPS @pankajips2009 @girirajagl @MeenasSugrive @vinodkapri @ajitanjum @ravishndtv pic.twitter.com/h77LbBGXLq
আরও পড়ুন:
নৌকা থেকেই এক উদ্ধারকারী কিশোরকে হাত ধরে টেনে তোলেন। সময় মতো যদি কিশোরকে উদ্ধার না করা হত, তা হলে হয়তো কুমিরের পেটে চলে যেত। কিংবা নদীতে ডুবে মৃত্যু হত। ঘটনাটি চম্বল নদীর বলেই দাবি করা হয়েছে। তবে ঘটনাটি ঠিক কোথাকার তা জানা যায়নি।