প্রতীকী ছবি।
ইউপিএ সরকারের একেবারে শেষ লগ্নে বিদেশ থেকে সোনা আমদানিতে নতুন প্রকল্প চালু হয়েছিল। নীরব মোদী-মেহুল চোক্সীদের সুবিধে করে দিতেই এই প্রকল্প চালু হয়েছিল বলেই পি চিদম্বরম ও রঘুরাম রাজনের দিকে আঙুল তুলেছিল বিজেপি। এ বার সেই সূত্র ধরেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের চার জন শীর্ষ কর্তাকে জেরা করল সিবিআই। ওই চার জনের মধ্যে তিন জন চিফ জেনারেল ম্যানেজার, এক জন জেনারেল ম্যানেজার।
সিবিআই সূত্রের খবর, পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে নীরব মোদীরা প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকার প্রতারণা করলেও অডিটে তা ধরা পড়ল না কেন, তা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। ২০১৪-র লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের ঠিক এক দিন আগে চালু সোনা আমদানির ৮০:২০ প্রকল্প নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। ওই প্রকল্প অনুযায়ী, বিদেশ থেকে আমদানি করা সোনার শতকরা ৮০ ভাগই দেশে বিক্রির জন্য রেখে দেওয়া যেত। বাকিটা রফতানির জন্য গয়না তৈরিতে ব্যবহার করতে হত। সরকারি সিদ্ধান্তের এক সপ্তাহের মধ্যে রিজার্ভ ব্যাঙ্কও এতে মঞ্জুরি দেয়। এতে মেহুল চোক্সীর সংস্থা বিরাট লাভবান হয়। এ দিন কেন্দ্র সংসদে জানিয়েছে, নীরব মোদী এখন হংকংয়ে রয়েছেন বলে মনে করছে বিদেশ মন্ত্রক। এই বিষয়ে হংকং কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। সিবিআই আজ ১১টি ব্যাঙ্ককে প্রায় ২,৬৫৪ কোটি টাকা প্রতারণার দায়ে বডোদরার ‘ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। এই সংস্থাটি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ঋণখেলাপির তালিকায় থেকেও ব্যাঙ্কের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ পেয়েছিল। এর মধ্যেও ব্যাঙ্ক অফিসাররা যুক্ত বলে অভিযোগ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy