(বাঁ দিকে) কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী এবং বিনোদ তাওড়ে (ডান দিকে)। —ফাইল চিত্র।
ভোটের আগের দিন টাকা বিলি করার অভিযোগ উঠেছিল বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী বিনোদ তাওড়ের বিরুদ্ধে। যা নিয়ে তাঁকে লাগাতার আক্রমণ করতে শোনা গিয়েছে লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী-সহ কংগ্রেস নেতাদের। ভোট মিটতেই এ বার কংগ্রেসের তিন নেতাকে আইনি নোটিস পাঠালেন বিনোদ। ওই তিন নেতাকে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানানো হয়েছে সেই নোটিসে। বিনোদ জানিয়েছেন, যদি অবিলম্বে ক্ষমা না চান তাঁরা তবে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলার মুখোমুখি হতে হবে।
বুধবার ছিল মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচন। তার আগের দিন বিনোদের বিরুদ্ধে পালঘরের এক হোটেলে টাকা বিলি করার অভিযোগ তুলেছিলেন স্থানীয় বিধায়ক তথা কোঙ্কণ উপকূলের প্রভাবশালী নেতা বঞ্চিত বিকাশ আঘাড়ীর প্রধান হিতেন্দ্র ঠাকুর। তাঁর দাবি, হোটেলে বিনোদের ঘর ঘেরাও করে পাঁচ কোটি টাকা উদ্ধার করেছেন। সেই সঙ্গে একটি ডায়েরিও পেয়েছেন।
হিতেন্দ্রর দাবি, ভোটারদের প্রভাবিত করতেই হোটেল ঘরে টাকা বিলি করছিলেন বিনোদ। সে সময়ই তাঁকে হাতেনাতে ধরা হয়। ভোটের আগে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায় ভোটের মহারাষ্ট্রে। ঘটনার একটি ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ছড়িয়েছে (যদি তার সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন)।
ভোট মিটতেই রায়ববেলীর কংগ্রেস সাংসদ রাহুল, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়্গে এবং কংগ্রেস নেত্রী সুপ্রিয়া শ্রীনাতকে আইনি নোটিস পাঠিয়েছেন বিনোদ। নোটিসে তিনি দাবি করেন, তাঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা অসত্য, ভিত্তিহীন। তাঁকে বদনাম করতেই এমন অভিযোগ করা হয়েছে। তার জন্য তিন জন কংগ্রেস নেতাকে ক্ষমা চাইতে হবে। বিনোদের দাবি, কংগ্রেসের একমাত্র উদ্দেশ্য অসত্য প্রচার করে বিজেপির ভাবমূর্তি নষ্ট করা। সমাজমাধ্যমে আইনি নোটিসের ছবি পোস্ট করে বিনোদ জানিয়েছেন, যে পাঁচ কোটি টাকার কথা বলা হচ্ছে পুলিশ বা নির্বাচন কমিশন কেউই কোনও টাকা উদ্ধার করেনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy