—প্রতীকী চিত্র।
নতুন জাতীয় শিক্ষা নীতি রূপায়ণের ক্ষেত্রে জম্মু-কাশ্মীরের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি সর্বাগ্রে রয়েছে বলে রিপোর্টে জানাল কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক, মহিলা-শিশুকল্যাণ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রক সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে রিপোর্ট ইতিবাচক। রাজ্যের ১৬টি বিশ্ববিদ্যালয় ও ৩২৫টি কলেজ বর্তমানে এনএএসি (নাক) স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। বাকি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি যাতে ওই স্বীকৃতি পায়, তার সুপারিশ করা হয়েছে রিপোর্টে। এ-ও বলা হয়েছে, সম্প্রতি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় একটি সমীক্ষায় জানিয়েছে, বিশ্বের প্রথম দুই শতাংশ বিজ্ঞানীর মধ্যে যাঁরা ভারতীয়, তাঁদের অধিকাংশই পশ্চিমবঙ্গের।
নরেন্দ্র মোদী সরকার ২০২০ সালে জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন করেছিল। উচ্চ শিক্ষা ক্ষেত্রে গত দু’বছরে এর প্রভাব কতটা পড়েছে, তা খতিয়ে দেখা হয়েছে ওই রিপোর্টে।
ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে ই-গভর্ন্যান্স প্রক্রিয়ায় ‘বাংলার উচ্চশিক্ষা’ নামে একটি পোর্টাল চালু করা হয়েছে। যার মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ুয়ারা ভর্তি হতে পারছেন। কন্যাশ্রী স্কলারশিপ প্রকল্পে প্রায় ৭৫ হাজার পড়ুয়া উপকৃত হয়েছেন বলে রিপোর্টে জানানো হয়েছে। জাতীয় স্তরের প্রথম একশোটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রাজ্যের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় ও সাতটি কলেজ রয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাজ্যের বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ৪৬টি দেশের ‘মউ’ সাক্ষর করা হয়েছে।
তবে দেশের মধ্যে জাতীয় শিক্ষা নীতি বাস্তবায়িত করার প্রশ্নে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে জম্মু বিশ্ববিদ্যালয়। পাশাপাশি জাতীয় শিক্ষা নীতি রূপায়ণের পরে ৪১টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ৮টি আঞ্চলিক ভাষায় পড়ানো শুরু হয়েছে। ডাক্তারি পড়ানো শুরু হয়েছে হিন্দি ভাষায়। ১৩টি ভাষায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। যাতে দেশের ৯০টি বিশ্ববিদ্যালয় অংশ নিয়েছে। বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-শিক্ষকের অনুপাতে অসামঞ্জস্য থাকায় কমিটি অবিলম্বে শিক্ষকদের খালি পদ পূর্ণ করার উপরে জোর দিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy