কেজরীবাল। ফাইল চিত্র।
এ বারেও নিজের হাতে বাড়তি কোনও দফতর রাখলেন না মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল। যুক্তি একই, এতে বাকি মন্ত্রী ও বিধায়কদের কাজ নিয়মিত দেখাশোনা করতে সুবিধা হবে। পাঁচ বছর আগেও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরে প্রথম দু’বছর কোনও দফতর ছিল না তাঁর হাতে। পরে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হওয়ায় মন্ত্রী রাজেন্দ্র পাল গৌতমের হাত থেকে দিল্লি জল বোর্ডের দায়িত্ব হাতে নেন তিনি। জল বোর্ডের দায়িত্বে প্রথমে ছিলেন কপিল মিশ্র। দলের সঙ্গে বিবাদে তিনি আপ ছাড়লে দায়িত্ব যায় গৌতমের কাছে। তার পর হাত ঘুরে কেজরীবালের কাছে।
বাকি মন্ত্রীদের দফতর বণ্টন হয়েছে গত বারের ধাঁচেই। উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন মণীশ সিসৌদিয়া। বিদ্যুৎ থেকে শিক্ষা এবং অর্থ দফতরের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি ছাড়া জমি-ভবন ও ভিজিল্যান্স দেখবেন তিনি। আপ সরকারের সাফল্যের অন্যতম কারণ হল মহল্লা ক্লিনিক। যেখানে বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধে পান দিল্লিবাসী। কিন্তু সেই প্রকল্পেও স্বজনপোষণের অভিযোগ উঠেছিল স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের বিরুদ্ধে। তাঁকে এ বারও ওই দফতরের ভার দিয়েছেন কেজরীবাল।
গত সরকারে পরিবহণমন্ত্রী হিসেবে গোপাল রাইয়ের কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। পরিবহণ থেকে সরিয়ে তাঁকে দেওয়া হয়েছে শ্রম, কর্মসংস্থান ও পরিবেশ দফতর। আপ সূত্রের দাবি, নতুন সরকার সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিতে চাইছে পরিবেশেই। কেজরীবালের এই দফায় তথ্য-প্রযুক্তি, প্রশাসনিক সংস্কারের পাশাপাশি পরিবহণও দেখবেন কৈলাস গহলৌত। এ বারেও খাদ্য সরবরাহ ও নির্বাচন দফতর দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ইমরান হুসেনকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy